মুসলিম ছেলে সন্তানের আধুনিক নাম কি রাখবেন

ছেলেদের ইসলামিক নামের লিস্ট অর্থসহ দেখুনমুসলিম ছেলে সন্তানের আধুনিক নাম খুঁজছেন? কি রাখবেন বুঝতে পারছেন না। যদি এইরকম হয় তাহলে চিন্তা বাদ দিয়ে মুসলিম ছেলে সন্তানের জন্যে ইসলামিক নামের তালিকা থেকে পছন্দের একটি নাম নির্বাচন করে ফেলুন।
মুসলিম-ছেলেদের-ইসলামিক-নামের-গুরুত্ব
ছেলেদের আধুনিক ইসলামিক সুন্দর নামগুলো আমাদের এই অনুচ্ছেদ থেকে খুব সহজেই পেয়ে যাবেন। ছেলেদের ইসলামিক নাম নিজ পছন্দ অনুযায়ী যেকোন অক্ষর দিয়ে নির্বাচন করতে পারেন।

পেইজ সূচিপত্র

মুসলিম ছেলে সন্তানের আধুনিক নামের তালিকা

মুসলিম ছেলে সন্তানের জন্যে আধুনিক নাম রাখাটা অনেক বেশি জরুরী। কারণ ইসলামিক ভাবে একটি মুসলিম ছেলে সন্তান হলে যদি আপনি কোন নবী রাসূলদের নামে ছেলের নাম রাখেন। তাহলে সে দুনিয়া এবং আখিরাতে খুবই মর্যাদার অধিকারী হবে। যখন আপনি আল্লাহর নেক বান্দাগণের নামে আপনার ছেলে সন্তানের নাম রাখবেন।
তখন সর্বপ্রথমে আপনি সাহাবীগণের নাম থেকে নাম নির্বাচন করতে পারেন। কারণ উচ্চ মর্যাদা সম্পন্ন সাহাবীদের নাম রাখার ফলে আপনার সন্তান দুনিয়া এবং আখিরাতের সঠিক পথ খুঁজে পাবে। শুধু তাই নয় যখন সঠিক একটি নাম আপনার ছেলে সন্তানের জন্যে নির্বাচন করবেন।

সেই নামে আপনিও সকলের মাঝে পরিচিতি লাভ করতে পারবেন। যখন আপনি এই পৃথিবী থেকে বিদায় নিয়ে পরকালের যাত্রী হয়ে যাবেন, তখন সন্তানের জন্যে রেখে যাওয়া সুন্দর নাম আপনার পরকালের নাজাতের কারণও হতে পারে।

এর জন্যে আপনি মুসলিম ছেলে সন্তানের আধুনিক নাম কি রাখবেন এটি চিন্তা করে একটি নামের তালিকা তৈরি করতে পারেন। মুসলিম ছেলে সন্তানের জন্যে আধুনিক নামের একটি তালিকা দেখে ধারণা নিতে পারেন।

  1. তামীম নামটির অর্থ হলো = দৈহিক এবং চারিত্রিকভাবে পরিপূর্ণ।
  2. মাইমুন নামটির অর্থ হলো = সৌভাগ্যবান।
  3. হামযা নামটির অর্থ হলো = বদরের যুদ্ধে শহীদ হওয়া সাহাবীর নাম।
  4. উবাইদা নামটির অর্থ হলো = নগণ্য দাস। এটি বদরের যুদ্ধের শহীদ হওয়া সাহাবীর নাম।
  5. খালেদ নামটির অর্থ হলো = অমর।
  6. উসামা নামটির অর্থ হলো = সিংহ।
  7. হামদান নামটির অর্থ হলো = প্রশংসাকারী।
  8. লাবীব নামটির অর্থ হল = বুদ্ধিমান।
  9. বদর নামটির অর্থ হলো = পূর্ণিমার চাঁদ।
  10. জুনাদা নামটির অর্থ হলো = সাহায্যেকারী।

মুসলিম ছেলেদের ইসলামিক নামের গুরুত্ব

মুসলিম ছেলেদের জন্যে ইসলামিক নাম রাখা কতটা যে গুরুত্বপূর্ণ তা আপনি রাখার পরেই বুঝতে পারবেন। কারণ আপনি একটি নাম যখন ইসলামিক নাম রাখবেন, তখন আপনার ছেলেটি খুব সহজেই ধর্মীয় নিয়ম নীতি মেনে চলার চেষ্টা করবে। কারণ তার মধ্যে সেই আদব বজায় থাকবে।

সে খুব সহজেই নিজের বুদ্ধি ও বিকাশকে কাজে লাগিয়ে নিজেকে ধীরে ধীরে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবে। একজন মানুষ যখন পৃথিবী থেকে চলে যায় তখন তার নামটাই জগতের বুকে অক্ষয় হয়ে থাকে। আপনার কর্ম যদি ভাল হয়।
ছেলেদের-ইসলামিক-নাম-রাখার-ফযিলত
তাহলে অবশ্যই একটি সুন্দর ইসলামিক নাম এর মাধ্যমে আপনার খবর সারা বিশ্বে খুব সহজেই প্রচার প্রসার হতে থাকবে। সকলেই আপনাকে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করবে। শুধু তাই নয় মুসলিম ছেলেদের ইসলামিক নাম রাখার মাধ্যমে তারা অল্পদিনের মধ্যেই বেশ পরিচিতি লাভ করতে পারে।

ইসলামী শরীয়তের নিয়ম অনুযায়ী ইসলামিক নাম রাখার উপরে একজন মুসলিমকে খুবই গুরুত্ব সহকারে বলা হয়েছে। কারণ আমাদের নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মুসলিম ছেলেদের নাম রাখার ক্ষেত্রে বিশেষ একটি ব্যাপারকে পরিবর্তন করে নিয়ে এসেছেন।

যেমন অনেকের নাম রাজাদের রাজা নামে রাখা হয় যা শুধুমাত্র আল্লাহ পাকের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। তাই তিনি বলেছেন এই ধরনের নাম আল্লাহ তাআলার নিকট খুবই অপছন্দের। একজন মুসলিম ছেলের জন্যে খুব সুন্দর নামগুলোর মধ্যে আবদুল্লাহ নামটি খুবই অসাধারণ। তাই একজন মুসলিম ছেলের জন্যে ইসলামিক নাম রাখার চেষ্টা করতে পারেন।

মুসলিম ছেলেদের ইসলামিক নাম রাখার তাৎপর্য

মুসলিম ছেলেদের ইসলামিক নামের তাৎপর্য সুন্দর একটি নাম রাখার মাধ্যমে আপনি অনুধাবন করতে পারেন। ছেলেদের ইসলামিক নাম বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই নামের অর্থ খুব ভালোভাবে জেনে তারপর রাখতে হবে।

কারণ ইসলামিক নাম রাখার উপরে বিশেষভাবে তাৎপর্য নির্ভর করছে। মুসলিম ছেলেদের ইসলামিক নাম নির্বাচন করার ক্ষেত্রে যেই সকল তাৎপর্যগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ চলুন সেই সম্পর্কে বিস্তারিত একটু ধারণা নিয়ে আসা যাক।

  • প্রথমেই বলতে হয় যখন আপনি কোন অক্ষর দিয়ে আপনার ছেলের জন্যে নাম নির্বাচন করবেন তখন খুব ভালোভাবে বিবেচনা করতে হবে।
  • আপনাদের মধ্যে অনেকেই হয়তো থাকতে পারেন যারা পিতার নামের সাথে মিল রেখে সন্তানের নাম রাখতে চান।
  • এইক্ষেত্রে আপনি যখন আপনার ছেলে সন্তানের জন্যে নাম নির্বাচন করবেন, তখন খুব ভালোভাবেই অক্ষর সিলেক্ট করে নির্বাচন করে নিবেন।
  • সেই সাথে মুসলিম ছেলেদের জন্যে ইসলামিক নাম বাছাই করার ক্ষেত্রে এক বা একাধিক একটি তালিকা তৈরি করে নিবেন।
  • এর জন্যে আপনি একটি কাগজের নোট তৈরি করে নিতে পারেন। নোট তৈরি করা হয়ে গেলে কাগজগুলো ছোট আকারে ভাঁজ করে নিতে পারেন।
  • এইভাবে আপনার নামগুলো যখন সিলেকশন হয়ে যাবে তখন আপনি খুব ভালোভাবেই পরিবারের সকলের পছন্দ অনুযায়ী মুসলিম ছেলের জন্যে ইসলামিক নাম বেছে নিবেন।
  • এই নামগুলো থেকে আপনি প্রত্যেকবার বাছাই করার ক্ষেত্রে একটি করে নাম কমিয়ে রাখবেন।
  • অবশেষে চিরকুটগুলো থেকে আপনি একটি নাম এমনভাবে বাছাই করে নিবেন, যেন সেই নামটি আপনার ছেলে সন্তানের জন্যে একদম পারফেক্ট হয়।

অ দিয়ে মুসলিম ছেলেদের ইসলামিক নাম

একজন মুসলিম ছেলের ইসলামিক নাম তার জন্মের সাথে সাথেই আপনাকে রাখতে হবে। কিন্তু সেইক্ষেত্রে আপনি যদি অক্ষর নির্বাচন করে থাকেন। পূর্বেই তাহলে মুসলিম ছেলের জন্যে ইসলামিক নাম রাখা আপনার জন্যে আরও বেশি সহজ হতে পারে।

এর জন্যে আপনি যদি অক্ষর অ নির্বাচন করে থাকেন তাহলে খুব সহজেই সেই নামগুলো নিম্নরূপ থেকে দেখে নিতে পারেন।

  1. অলি আহাদ নামটির অর্থ হলো = একক বন্ধু 
  2. অমিত হাসান নামটির অর্থ হলো = সুদর্শন
  3. অসেক নামটির অর্থ হলো = আত্মবিশ্বাসী
  4. অজহী নামটির অর্থ হলো = আবেগময়
  5. অজাহাত নামটির অর্থ হলো = সৌন্দর্য
  6. অহবান নামটির অর্থ হলো = দাতা
  7. অলীউর রহমান নামের অর্থ হল = রহমানের বন্ধু
  8. অসিউল হুদা নামটির অর্থ হলো = হিদায়াতের অসিয়ত।

ও দিয়ে মুসলিম ছেলে শিশুর ইসলামিক নাম

মুসলিম ছেলে শিশুর জন্যে ইসলামিক নাম রাখা একজন অভিভাবকের জন্যে আশীর্বাদ স্বরূূপ। কারণ এই ইসলামিক নাম রাখার মাধ্যমেই ছেলেটি তার দুনিয়া এবং আখিরাতের জীবনে সম্মানিত হবে। শরীয়তের নিয়ম অনুযায়ী অভিভাবকদের শিশুর জন্যে ইসলামিক নাম রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। 

কোরআনে আল্লাহ তায়ালা বারবার এর জন্যে অনেক বেশি পরিমাণে ইঙ্গিত দিয়েছেন। সন্তানের নাম যখন আপনি সুন্দর এবং অর্থবোধক দেখে রাখবেন, তখন আপনার নিজের কাছেও তাকে বারবার ডাকতে খুব ভালো লাগবে।

মুসলিম ছেলে সন্তানের আধুনিক নাম কি রাখবেন তা জেনে আপনার অক্ষর নির্বাচনের তালিকায় যদি ও থাকে, তাহলে এই অক্ষর দিয়ে যেই সকল নাম হতে পারে তার একটি তালিকা চলুন জেনে নিই।

  1. ওয়াকার নামটির অর্থ হলো = মর্যাদা
  2. ওয়াইজ নামটির অর্থ হলো = একজন প্রচারক
  3. ওয়াকালাত নামটির অর্থ হলো = নেতৃত্ব
  4. ওয়াকিফ নামটির অর্থ হলো = বুদ্ধিমান
  5. ওয়াকিল নামটির অর্থ হলো = প্রতিনিধি
  6. ওয়াজদ নামটির অর্থ হলো = প্রবল আবেগ
  7. ওয়াজাহাত নামটির অর্থ হলো = সম্মান
  8. ওয়াজিহান নামটির অর্থ হলো = মর্যাদাপূর্ণ
  9. ওয়াথেক নামটির অর্থ হলো = আত্মবিশ্বাসী
  10. ওয়াদিদ নামটির অর্থ হলো = অনুগত
  11. ওয়াদ্দিন নামটির অর্থ হলো = প্রেমময়

স দিয়ে মুসলিম ছেলে সন্তানের আধুনিক নাম

মুসলিম ছেলে সন্তানের আধুনিক নামগুলো নিয়ে খুব বেশি চিন্তাযুক্ত হওয়ার প্রয়োজন নেই। কারণ আপনি যদি একটু কষ্ট করে মুসলিম ছেলে সন্তানের আধুনিক নামগুলো বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে ঘাটাঘাটি করে খুঁজতে থাকেন, তাহলে খুব সহজেই বেশ কিছু নাম সংগ্রহ করতে পারবেন।
অ-দিয়ে-মুসলিম-ছেলেদের-ইসলামিক-নাম
সেখান থেকে যদি অক্ষর নির্বাচন করে থাকেন স তাহলে এটি আরও বেশি সহজ হতে পারে। একজন মুসলিম ছেলে সন্তানের উত্তম এবং সুন্দর নাম যদি আপনি রাখতে পারেন তাহলে আপনারও অনেক বেশি সাওয়াব হবে।

একজন মুসলিম হিসেবে অভিভাবক হয়ে আপনার ছেলে সন্তানের জন্যে ইসলামিক নাম রাখা আপনার দায়িত্বের প্রধান কার্যাবলী। তাই যদি আপনার অক্ষর নির্বাচন হিসেবে স হয় তাহলে খুব সহজেই মুসলিম ছেলে সন্তানের নাম রাখতে পারবেন। নিম্নরূপ থেকে এর বিস্তারিত দেখুন।

  1. সাবিহ নামটির অর্থ হলো = সুদর্শন সুন্দর
  2. সাবাহ নামটির অর্থ হলো = সকাল
  3. সাদুন নামটির অর্থ হলো = সুখী
  4. সাদিক নামটির অর্থ হলো = সত্যবাদী
  5. সফদার নামটির অর্থ হলো = সাহসী
  6. সাবির নামটির অর্থ হলো = ধৈর্যশীল
  7. সাদিম নামটির অর্থ হল = সুগন্ধি 
  8. সাদ নামটির অর্থ হলো = সৌভাগ্য
  9. সাদাত নামটির অর্থ হলো = আশীর্বাদ

আ দিয়ে ছেলে শিশুর ইসলামিক নাম অর্থসহ

শিশুর জন্যে ইসলামিক নাম যদি অর্থসহ রাখতে পারেন তাহলে আপনার জন্যে তা নাজাতের কারণ হতে পারে। কারণ একজন অভিভাবক হিসেবে ইসলামিক নাম অর্থবোধক দেখে সুন্দর করে রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

আপনি চাইলে নবীদের নামেও আপনার ছেলের জন্যে নাম রাখতে পারেন। এইক্ষেত্রে সমাজে ইসলামিক ভাবে এই নামগুলো অনেক বেশি গুরুত্ব রয়েছে।

  1. আওলিয়া নামটির অর্থ হলো = মহাপুরুষগণ
  2. আওয়াদ নামটির অর্থ হলো = ভাগ্য
  3. আইদ নামটির অর্থ হলো = কল্যাণ
  4. আকরাম নামটির অর্থ হলো = অতি দানশীল
  5. আকদাস নামটির অর্থ হলো = অত্যন্ত পবিত্র
  6. আজমল নামটির অর্থ হলো = অতি সুন্দর
  7. আজম নামটির অর্থ হলো = সবচেয়ে সম্মানিত
  8. আওফ নামটির অর্থ হলো = একজন সাহাবীর নাম
  9. আকিব নামটির অর্থ হলো = সবশেষে আগমনকারী
  10. আকরাম আনওয়ার নামটির অর্থ হলো = অতি উজ্জ্বল গুণাবলী

ছেলে শিশুর জন্যে ইসলামিক নাম কেন উত্তম

ছেলে শিশুর জন্যে ইসলামিক নাম রাখা একজন মুসলিম এবং পিতামাতা হিসেবে দায়িত্ব এবং কর্তব্য। শিশু জন্মের পরেই নাম রেখে ফেলতে হয়। যখন আপনি ছেলে শিশুর জন্যে একটি সুন্দর নাম রেখে ফেলবেন, সেই সুন্দর নামের প্রভাবে ছেলে শিশুর মন মানসিকতাও খুব ভালো থাকবে।

কারণ একটি সুন্দর নাম একটি শিশুকে ভালোর দিকে ধাবিত করতে পারে। যখন সে শিশু থেকে ধীরে ধীরে অনেক বড় হয়ে উঠবে, তখন সেই নামের প্রভাবে সে তার ব্যক্তিত্বের কোন ধরনের মানহানি হারাবে না এবং তার ধর্মীয় পরিচয় খুব সহজেই ফুটে উঠে।

শুধু তাই নয় আপনি পিতা মাতা হিসেবে সন্তানের উপর সর্বপ্রথম ইসলামিক নাম রাখার মাধ্যমে হক আদায় করতে পারেন যা খুবই উত্তম একটি কাজ।

ছেলেদের ইসলামিক নাম রাখার ফযিলত

ছেলেদের ইসলামিক নাম রাখার ফযিলত খুবই বরকতময় যা আপনার কাছে একটি স্বপ্ন মনে হতে পারে। কারণ আপনি যখন খুব ভালোভাবে যাচাই বাছাই করে সুন্দর একটি ইসলামিক নাম আপনার ছেলের জন্যে রাখবেন, তখন আল্লাহর পক্ষ হতে নেয়ামত সেই সন্তানের উপর যেই রকম ভাবে নাযিল হবে। 
সেই রকম ভাবে একজন পিতামাতা হিসেবে আপনাদের উপরেও রহমত এবং বরকত আসতে থাকবে। ধীরে ধীরে সেই ছেলে সন্তানের মন মানসিকতাও ইসলামিক ভাবেই গড়ে উঠবে। ছেলের ভাগ্য পরিবর্তন করতে একটি সুন্দর ইসলামিক নাম রাখতে পারেন। হাদিস শরীফে এর অসংখ্য ফযিলত বর্ণিত হয়েছে।

এর মধ্যে আপনি আপনার সন্তানের নাম রাখার মাধ্যমে নিজেকে জান্নাতের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছাতে পারেন। সেই সাথে একজন মুসলিম হিসেবে আপনার ছেলে সন্তানকে মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে ইসলামিক নাম খুব ভালোভাবে অনেক বড় ধরনের ভূমিকা রাখতে পারে।

শেষকথা

প্রিয় পাঠক, ইসলামিক নাম রাখা শিশুদের জন্যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ। এই অনুচ্ছেদ থেকে একজন মুসলিম ছেলে সন্তানের আধুনিক নাম কি রাখবেন তা নিশ্চয়ই এখন খুব ভালোভাবে আইডিয়া করে নিতে পেরেছেন। যদি বিস্তারিত ভালো লেগে থাকে তাহলে আশেপাশের বন্ধুদের শেয়ার করতে পারেন। সেই সাথে আপনার মূল্যবান মতামত দিতে পোস্টের নিচে মন্তব্য করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url