শিশুদের তরল পায়খানা বন্ধ করতে ঘরোয়া উপায়

ডায়রিয়া হলে কি খাওয়া গুরুত্বপূর্ণ জানুনশিশুদের তরল পায়খানা বন্ধ করার ঘরোয়া চিকিৎসা আপনি নিজের বাড়িতেই করতে পারবেন। অত্যাধিক পরিমাণে তরল পানীয় জাতীয় খাবার অর্থাৎ খাবার স্যালাইন শিশুদের তরল পায়খানা বন্ধ করতে খুবই কার্যকরী।
শিশুদের-ডায়রিয়া-বন্ধ-করার-চিকিৎসা
নিয়মিত ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করে যদি তরল পায়খানা বা ডায়রিয়া বন্ধ করার চেষ্টা করেন তাহলে খুব শীঘ্রই শিশুকে সুস্থ করে তুলতে পারবেন। এর জন্যে প্রয়োজন সঠিকভাবে ঘরোয়া চিকিৎসা করা।

পেইজ সূচিপত্র

তরল পায়খানা বন্ধ করার ঘরোয়া উপায়

তরল পায়খানা বন্ধ করার ঘরোয়া পদ্ধতি না জানা থাকলে প্রয়োজনীয় সঠিক ব্যবস্থা নেওয়ার অভাবে শিশুর শরীর দুর্বল হয়ে যেতে পারে। কারণ যদি হঠাৎ করেই আপনার শিশুর ডায়রিয়া বা তরল পায়খানা দেখা দেয়, তাহলে আপনাকে সঠিকভাবে ঘরোয়া চিকিৎসা সাথে সাথেই করতে হবে।
সেই জন্যে শিশুদের তরল পায়খানা বন্ধ করতে ঘরোয়া উপায় এর পদ্ধতিগুলো সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকা প্রয়োজন। যদিও প্রাথমিকভাবে তরল পায়খানা বন্ধ করার জন্যে শিশুদের পুষ্টিকর তরল পানীয় খাওয়াতে হবে। সেই সাথে খাবার স্যালাইনও দিতে পারেন।

এইক্ষেত্রে শিশুদের জন্যে অবশ্যই বুকের দুধ নিয়মিত খাওয়ানোর চেষ্টা করতে হবে। যদি শিশুটির বয়স এক বছরের বেশি হয় তাহলে অল্প করে ফলের জুস খাওয়ানোর চেষ্টা করতে পারেন। সেই সাথে চিড়া ভেজানো পানি এবং স্বাস্থ্যকর খাবার দেওয়ার চেষ্টা করুন।

শিশুদের তরল পায়খানা কেন হয়

শিশুদের তরল পায়খানা অনেক কারণেই হতে পারে। তবে এর জন্যে প্রচুর পরিমাণে অপরিচ্ছন্ন জায়গা এবং অতিরিক্ত মাত্রায় পেট ফোলে যেয়ে ডায়রিয়া হয়ে যেতে পারে। শিশুদের সমস্যা হলেও তারা কিছু বলতে পারে না। তাই খুব সহজেই এই সমস্যায় আক্রান্ত হয়ে যায়।
 
  • অনেক সময় দেখা যায় স্ট্যাফিলোকক্কাস এবং এসচেরিচিয়া কোলি ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে হয়।
  • ভাইরাসের কাছাকাছি হলে এই তরল পায়খানা খুব সহজেই হয়ে যায়।
  • রোটা ভাইরাসের মতো এক ধরনের ভাইরাসের সংক্রমণে হয়।
  • যার ফলে শিশুদের পেট খুব সহজেই ডায়রিয়াতে সংক্রমিত হয়।
  • যেহেতু শিশুদের ক্ষেত্রে অনেক বেশি পরিমাণে তরল পায়খানা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
  • কারণ তারা খুব তাড়াতাড়ি রোটা ভাইরাস নামক এক ধরনের ভাইরাসের সংক্রমণে খুব সহজেই আক্রান্ত হয়।
  • যখন আপনি আপনার শিশুকে গোসল করাবেন তখন যদি পানিতে বিভিন্ন রকমের কোন পরজীবী থেকে থাকে।
  • তাহলেও কিন্তু এই সংক্রমণের শিকার হতে পারেন। অথবা যেই সকল ওষুধের ম্যাগনেসিয়াম এর পরিমাণ বেশি থাকে।
  • সেখানে হজমের সমস্যা হওয়ার কারণেও শিশুর পাতলা পায়খানা হতে পারে।

শিশুদের তরল পায়খানার অ্যান্টিবায়োটিক কি দিবেন

শিশুদের তরল পায়খানার অ্যান্টিবায়োটিক নিয়ে চিন্তার কোন কারণ নেই। কারণ তাদের কোন ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক থেরাপি দেওয়ার কোন দরকার হয় না। যদি কোন কারণে শিশু গুরুতর ভাবে অসুস্থ হয়ে যায়, তাহলে হয়তো মাঝে মাঝে এন্টিবায়োটিক থেরাপি দেওয়া হয়।
ডায়রিয়া-বা-তরল-পায়খানা-হলে-কিভাবে-বুঝতে-পারবেন
তবে এটি অনেক বেশি পরিমাণে দীর্ঘ সময়ের জন্যে ডায়রিয়া হলে ঝুঁকি কমানোর জন্যে দিয়ে থাকে। কারণ শিশুরা বেশিরভাগ সময়েই রোটা ভাইরাস এর আক্রমণের শিকার হয়। যার ফলে ডায়রিয়ার সংক্রমণে পড়ে যায়। শুধু তাই নয় ডায়রিয়া দীর্ঘ সময় ধরে চলতে থাকলে অনেক সময় ছোট শিশু মারাও যেতে পারে।

এইক্ষেত্রে গ্যাস্ট্রোইন্টেস্টাইনাল রোগের জেনেটিং অ্যানোমালিসের কারণে হওয়া এই সমস্যাকে ক্লিনিক্যাল ভাবে এন্টিবায়োটিক হিসেবে অনেক সময় এজিথ্রোমাইসিন, সিপ্রোফ্লক্সাসিন, মেট্রোনিডাজল এন্টিবায়োটিক দিয়ে থাকে।

ডায়রিয়া বা তরল পায়খানা হলে করণীয় কি

ডায়রিয়া বা তরল পায়খানা হলে করণীয় বিষয়গুলো সম্পর্কে আপনাকে সবসময় খেয়াল রাখতে হবে। যদি কিছু বিষয় নিয়ে আপনি সচেতন হয়ে চলতে পারেন, তাহলে আপনার শিশুর পানিশূন্যতা খুব সহজেই দূরীভূত করতে পারবেন।

খুব সহজেই আপনার শিশুর তরল পায়খানা নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক তরল পায়খানা হলে শিশুর জন্যে করণীয় কোন বিষয়গুলো আপনার জানা প্রয়োজন।

  • ডায়রিয়া হলেও শিশুকে নিয়মিত বুকের দুধ খাওয়াতে হবে।
  • যদি শিশু ডায়রিয়া অবস্থায় বমি করে ফেলে তাহলে অল্প করে খাওয়াবেন।
  • শিশুকে তরল খাবারের মধ্যে ডাবের পানি খাওয়াতে পারেন।
  • তবে ভাতের মাড় এর সাথে সামান্য হালকা লবণ ছিটকে দিতে পারেন।
  • যদি শিশুকে কোন শক্ত খাবার খাওয়াতে চান, তাহলে এর মাঝে অবশ্যই অল্প করে এক চুমুক দুই চুমুক করে পানি খাওয়ানোর চেষ্টা করবেন।
  • অল্প সময় পরপর প্রতিদিন গড়ে পাঁচ থেকে ছয় বার খাওয়ানোর চেষ্টা করবেন।
  • একেবারে বেশি খাবার না দিয়ে অল্প করে বারবার খাওয়ানোর চেষ্টা করুন।

দুই থেকে পাঁচ মাসের শিশুর পাতলা পায়খানা হলে কি করবেন

দুই থেকে পাঁচ মাসের শিশুর পাতলা পায়খানা হওয়ার সাথে সাথেই তরল পানীয় খাবার দিতে পারেন। তবে এর সাথে অবশ্যই স্যালাইন একটু পরপর দিতে হবে। তবে ডায়রিয়ার তীব্রতা অনেক বেশি পরিমাণে বেড়ে গেলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ খাওয়াতে পারেন।

ডাক্তার অনেক সময় ডোজ হিসেবে শিশুদের পানিস্বল্পতা বেশি হলে ট্যাবলেট পানির সাথে গুলিয়ে শিশুকে খাওয়ানোর পরামর্শ দিতে পারে। এইক্ষেত্রে চিকিৎসক যেই ঔষধ শিশুর জন্যে নির্ধারিত করে দিবেন সেটি খাওয়ানোর চেষ্টা করতে হবে।

নিয়ম করে তরল পায়খানা বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত এই সময়ে সাত থেকে আট চা চামচের মত ওরস্যালাইন খাওয়াতে পারেন। তবে পাতলা পায়খানা অনেক বেশি বেড়ে গেলে চিকিৎসক এর পরামর্শ নিয়ে খাওয়াবেন।

ছয় থেকে আট মাসের শিশুর পাতলা পায়খানা হলে এর প্রতিকার

ছয় থেকে আট মাসের শিশুর পাতলা পায়খানার প্রতিকার করাটা নতুন মায়েদের ক্ষেত্রে সমস্যার কারণ হতে পারে। যদি তাদের এই বিষয়ে কোন ধরনের ধারণা না থাকে, তাহলে শিশুর অতিরিক্ত পানিস্বল্পতা দেখা দিয়ে শিশু মারাও যেতে পারে।

তাই শিশুদের তরল পায়খানা বন্ধ করতে ঘরোয়া উপায় এর মাধ্যমে প্রতিকার জানাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক শিশুর পাতলা পায়খানা হলে এর প্রতিকার কিভাবে করতে পারবেন।

  • অতিরিক্ত পরিমাণে পাতলা পায়খানা হলে শিশুকে জিংক ট্যাবলেট খাওয়াতে পারেন।
  • তবে শিশু তো ট্যাবলেট গিলে খেতে পারবে না। এই ক্ষেত্রে তাকে পানির সাথে মিক্স করে পরিমাণ মতো দিতে পারেন।
  • প্রতিদিন নিয়ম করে একবার জিঙ্ক ট্যাবলেট গুলিয়ে খাওয়াতে পারেন।
  • শিশুর জন্যে পঞ্চাশ থেকে একশো মিলি অথবা দশ থেকে বিশ চা চামচ এর মত ওরস্যালাইন খাওয়াতে পারেন।
  • অবশ্যই স্যালাইন বানানোর পূর্বে পাত্রটি খুব ভালোভাবে পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে।
  • এবং নিয়ম অনুযায়ী আধা লিটার পানিতে এক প্যাকেট ওরস্যালাইন মিশিয়ে দিতে হবে।
  • তবে অল্প অল্প করে ছয় থেকে আট মাসের শিশুকে পাতলা পায়খানা বন্ধ করার জন্যে ওরস্যালাইন খাওয়াতে হবে।
  • ডায়রিয়ার সাথে যদি শিশুর বমি হওয়া শুরু হয় তাহলে শিশুকে সেইদিন থেকেই জিঙ্ক ট্যাবলেট খাওয়ানো শুরু করতে পারেন।
  • যদি কোনভাবেই শিশুকে খাওয়াতে না পারেন ওষুধ মুখ থেকে শিশু বের করে দেয়, তাহলে পুনরায় আরেকটি ট্যাবলেট গুলিয়ে খাওয়ানোর চেষ্টা করতে পারেন।
  • শিশুকে রোটা ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে বাঁচাতে আপনি রোটারেক্স এবং রোটাটেক নামে দুই ধরনের টিকা রয়েছে যা দিতে পারেন।
  • ছয় থেকে আট মাসের বয়সের শিশুদের এই টিকার ডোজগুলো দিয়ে নিতে পারলে ডায়রিয়ার সংক্রমণ থেকে শিশুরা অনেকখানি রক্ষা পায়।
  • শিশুকে নিয়মিত খাওয়ানোর আগে ও পরে খুব ভালোভাবে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হয়ে নিতে হবে।
  • শিশুর হাত, মুখ এবং ব্যবহৃত সব ধরনের খেলনা খুব ভালোভাবেই জীবাণুমুক্ত রাখতে হবে।

ডায়রিয়া বা তরল পায়খানা হলে কিভাবে বুঝতে পারবেন

শিশুর ডায়রিয়া বা তরল পায়খানা হলে কিছু বিষয়ের উপর লক্ষ্য করলেই খুব ভালোভাবে বুঝতে পারবেন। এর মধ্যে একটি হচ্ছে শিশুদের নিয়মিতই দুই থেকে তিনবার পাতলা পায়খানা হতে পারে। তবে এটি আপনি ডায়রিয়া না ধরাই ভালো।
শিশুদের-তরল-পায়খানার-অ্যান্টিবায়োটিক-কি-দিবেন
যদি আপনার শিশু প্রতিদিন পাঁচ থেকে ছয় বার এর বেশি পাতলা পায়খানা করে ফেলে অর্থাৎ তরল পায়খানা করে থাকে, তাহলে সেটিকে আপনি ডায়রিয়া হিসেবে ধরে নেবেন। তবে যদি আপনার শিশুর বয়স দুই বছরের কম সময় হয়ে থাকে।

তাহলে সেই শিশুদের ক্ষেত্রে ভাইরাসের সংক্রমণের ফলে ডায়রিয়া হতে পারে। এক ধরনের ভাইরাস রয়েছে যা ব্যাকটেরিয়া থেকে হয়ে থাকে। এছাড়াও রোটা ভাইরাসের সংক্রমণে আপনার শিশুর ডায়রিয়া বা তরল পায়খানা হতে পারে।

শিশুর তরল পায়খানা হলে কি খাবার খাওয়ানো উচিত

শিশুর তরল পায়খানার খাবার কি দিবেন সেটা নিয়ে হয়তো খুব বেশি চিন্তায় পড়ে রয়েছেন। কিন্তু আপনার চিন্তার নিরসন ঘটাতে আপনার হাতের কাছেই রয়েছে ওরস্যালাইন, যা আপনার শিশুর পানিশূন্যতা খুব সহজেই দূরীভূত করতে পারে। যদি শিশুকে পানিশূন্যতা থেকে বাঁচাতে চান তাহলে নিয়মিত যেই সকল খাবার খাওয়াতে হবে তার কিছু নমুনা চলুন দেখি।

  • যখনই আপনার শিশুর পাতলা পায়খানা হওয়ার উপক্রম হবে তখনই শিশুকে খাবার স্যালাইন খাওয়ানোর চেষ্টা করতে হবে।
  • অতিরিক্ত পরিমাণে তরল পায়খানা করতে থাকলে শিশুর শরীর খুবই দুর্বল হয়ে পড়তে পারে।
  • এই অবস্থায় শিশুকে হাসপাতালে ভর্তি করার প্রয়োজন হতে পারে।
  • শিশুর অবস্থা যদি খুবই খারাপ পর্যায়ে চলে যায়, তাহলে শিশুকে শিরাপথে স্যালাইন দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।
  • শিশুর যদি তরল পায়খানার সাথে প্রচন্ড জ্বর চলে আসে তাহলে আপনি প্যারাসিটামল জাতীয় সিরাপ খাওয়াতে পারেন।
  • এই অবস্থায় যদি অনেক বেশি পরিমাণে বমি হয় তাহলে সাথে সাথেই আপনার শিশুকে চিকিৎসকের কাছে নিতে হবে।
  • যদি শিশুর অনেক বেশি পরিমাণে তরল পায়খানাও হয় তাহলে শিশুকে ঘন ঘন বুকের দুধ খাওয়াবেন।
  • ঘরের বিভিন্ন ধরনের খাবার তৈরি করে খাওয়ানোর চেষ্টা করবেন।
  • এর সাথে চিড়ার পানি ও কাঁচা কলা দিয়ে জাউ ভাত করতে পারেন।

শিশুর তরল পায়খানা হলে যা করা গুরুত্বপূর্ণ

শিশুর তরল পায়খানা হলে যা গুরুত্বপূর্ণ তার মধ্যে একটি হলো সাথে সাথেই কোন ধরনের এন্টিবায়োটিক দিতে যাবেন না। এতে করে শিশুর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। অনেকেই হয়তো উত্তেজিত হয়ে ফলের রস অথবা চিনি যুক্ত কোন কোমল পানীয় দিতে পারেন।

এটি কোনভাবেই করা যাবে না। প্রয়োজনে শিশুর তরল পায়খানা অতিরিক্ত মাত্রায় হলে শিশুকে রোটা ভাইরাস এর সংক্রমণ থেকে বাঁচানোর জন্যে রোটারেক্স এবং রোটাটেক নামের দুই ধরনের টিকার যেকোন একটি দিতে পারেন।
শিশুর বয়স যদি ছয় মাস হয় তাহলে এই টিকার ডোজগুলো দেওয়ার কারণে শিশু খুব সহজেই তরল পায়খানার সংক্রমণে পড়ে না। শিশুকে যখনই খাওয়াতে যাবেন তখন খুব ভালোভাবেই খাওয়ানোর পূর্বে এবং পরে হাত ভালো করে ধুয়ে নিবেন যখনই শিশুর পায়খানা পরিষ্কার করবেন

তখন খুব ভালোভাবে হাত ধুয়ে ফেলতে হবে। শিশুর ব্যবহৃত সব ধরনের খেলনা, জিনিসপত্র এবং শিশুর হাত, মুখ খুব ভালোভাবে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। এই বিষয়গুলো শিশুকে খুব সহজেই ডায়রিয়া বা তরল পায়খানা থেকে বাঁচাতে পারে যা আপনার মনে রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

পরিশেষে

প্রিয় পাঠক, শিশুদের ডায়রিয়া মলের মাধ্যমে খুব সহজেই ছড়িয়ে পড়তে পারে। তাই স্বাস্থ্য সচেতন হয়ে শিশুদের তরল পায়খানা বন্ধ করতে ঘরোয়া উপায় পোস্ট থেকে বিস্তারিত যদি আপনার জানা থাকে, তাহলে খুব সহজেই এই রোগের সমস্যা থেকে বের হয়ে আসতে পারবেন।

যদি শিশুর ডায়রিয়া বা তরল পায়খানার সমস্যা দূরীভূত করাটা এখন আপনার জন্যে সহজ হয়ে থাকে তাহলে বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করতে পারেন। আপনার মূল্যবান মতামত জানাতে মন্তব্য অংশে কমেন্টস করতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url