প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া এবং ব্যথার প্রাথমিক চিকিৎসা কি করবেন
প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া এবং ব্যথার প্রাথমিক চিকিৎসা কি করবেন তা না জানলেই বিপদ। তাই সমস্যার নিরসনকে সহজ করতে প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া এবং ব্যথার প্রাথমিক চিকিৎসা কি করবেন তার কিছু পরামর্শ নিতে হবে। দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসার পূর্বে ঘন ঘন সংক্রমণে প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া এবং ব্যথার প্রাথমিক চিকিৎসা কি করবেন চলুন দেখি।
যদি অতিরিক্ত জীবাণুর সংক্রমণ হয়ে যায় তাহলে এই জ্বালাপোড়া আরও বেশি বেড়ে যেতে পারে। এমনকি সেই জ্বালাপোড়া কমাতে যখন বিভিন্ন রকমের ওষুধ খাবেন তখন এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও দেখা দিতে পারে। যার ফলে বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণ ধীরে ধীরে বাড়তে পারে। প্রস্রাবে যখন বারবার সংক্রমণ হতে থাকে তখন কিডনিতে পাথরের সমস্যাও দেখা দিতে পারে।
পেইজ সূচিপত্র
- ভূমিকা
- প্রস্রাবের সমস্যা কি কারণে হয়
- প্রস্রাবের ইনফেকশন হলে কি করবেন
- লেবু জল খেয়ে কি প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া কমানো যায়
- কত সময় পরপর প্রস্রাব হওয়া স্বাভাবিক
- প্রস্রাবের সমস্যা দূর করার ঘরোয়া উপায়
- প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া কমাতে হলে করণীয়
- পরিশেষে
ভূমিকা
যখনই আপনি প্রস্রাব করতে যাবেন তখন যদি তা স্বাভাবিকভাবে না হয় এবং কোন ধরনের সংক্রমণের লক্ষণ প্রকাশ পায়, তাহলে তা খুবই সমস্যার কারণ হতে পারে। অনেক সময় আপনি যদি পর্যাপ্ত পানি পান না করে থাকেন, তাহলে সেই কারণে প্রস্রাবের জায়গায় জ্বালাপোড়া এবং ব্যথা করতে পারে।
আরো পড়ুনঃ পানিশূন্যতার ফলে শরীরে কি সমস্যা হয়
জীবাণুর সংক্রমনের হাত থেকে বাঁচতে হলে সেই সময়ে যদি আপনার প্রাথমিকভাবে কোন ধারণা না থাকে, তাহলে সেই জ্বালাপোড়া থেকে ব্যথা পর্যন্তও করতে পারে। অনেক সময় প্রস্রাবের জায়গায় চুলকানির মত সমস্যাও দেখা দেয়। যা পরবর্তীতে সামান্য কিছু থেকে অনেক বড় ধরনের সংক্রমিত রোগের সৃষ্টি করে।
প্রস্রাবের সমস্যা কি কারণে হয়
প্রস্রাবে সংক্রমিত হওয়ার সম্ভাবনা বেশিরভাগ লোকেরই থাকতে পারে। তাই নিয়মিত আপনাকে অনেক বেশি পরিমাণে পানি খেতে হবে। যদি কোন কারণে পানি খাওয়ার পরেও অনেক ধরনের সমস্যা হয়, তাহলে সমস্যা নির্ণয় করতে হবে।
সেই ধরনের সমস্যাগুলো কি তা নির্ণয় করে কি কারণে হতে পারে, তার কিছু উপসর্গ জেনে নিলে সেই সমস্যাকে দূরীভূত করতে আপনার জন্যে খুবই সুবিধা হবে। প্রস্রাবের সমস্যা হওয়ার কারণগুলো নিম্নরূপে দেখুন।
- বিভিন্ন জীবাণুর সংক্রমণ হলে ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণে জ্বালাপোড়া হতে পারে।
- ছত্রাকের সংক্রমণ বেড়ে গেলে ক্ল্যামাইডিয়ার মতো সমস্যার সৃষ্টি হয়।
- মেয়েদের ক্ষেত্রে যদি কোনো কারণে জরায়ুর মুখে বিভিন্ন ধরনের প্রদাহ সৃষ্টি হয় তাহলে প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া হয়।
- মেয়েদের যখন পিরিয়ড হয় তখন প্যাড ব্যবহার করার কারণে অনেক সময় অ্যালার্জি হয়।
- সেই অ্যালার্জির কারণেও অনেক সময় প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া হয়ে সংক্রমণ হয়।
- মাসিকের সময় তলপেটে ব্যথা করতে পারে এবং প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া হতে দেখা যায়।
- বিভিন্ন ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হলে প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া সহ ব্যথার উৎপত্তি হতে পারে।
- মূত্রথলি যদি স্বাভাবিক অবস্থায় না থাকে এবং কোন ধরনের ঘন ঘন সংক্রমণ হয় তাহলে সমস্যা দেখা দিতে পারে।
- যাদের কিডনিতে পাথরের সমস্যা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রেও প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া হতে পারে।
- প্রস্রাব করার সময় যেই সকল বর্জ্য অতিরিক্ত পানি হিসেবে বের হয়ে যায়, তা প্রস্রাবে জ্বালাপোড়ার সৃষ্টি করতে পারে।
- এই অবস্থায় ইনফেকশন হয়ে চুলকানির কারণে ভিতরে জ্বালাভাব হতে পারে।
- পেলভিসের বিভিন্ন ধরনের প্রদাহ যেমন ডিম্বাশয়, সার্ভিক্স এবং অত্যাধিক মিলনের ফলেও প্রস্রাব হলে ব্যথা করতে পারে।
- রেডিয়েশন থেরাপির কারণে প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া এবং ব্যথা করতে পারে।
প্রস্রাবের ইনফেকশন হলে কি করবেন
যদি স্বাভাবিকের চেয়ে ঘন ঘন প্রস্রাব দেখা দেয়, তাহলে প্রস্রাবের ইনফেকশন অনেক বেশি হয়ে যেতে পারে। মূত্রনালী থেকে যখন জীবাণু উৎপন্ন হয়, তখন সেটি প্রস্রাবের মাধ্যমে বাহিরে বের হয়ে আসে। আর তখনই সংক্রমণ ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায়। স্বাভাবিকভাবেই একজন পুরুষের মূত্রনালী থেকে একজন মেয়ে লোকের মূত্রনালী অনেক ছোট থাকে।
সেই হিসেবে এর মধ্যে যদি ব্যাকটেরিয়া সৃষ্টি হয়, তাহলে ইনফেকশন হয়ে চুলকানি বেড়ে যেতে পারে। অনেক সময় সেই জায়গায় ব্যথাও করতে পারে। এই সমস্যাগুলো কমাতে হলে আপনাকে টিস্যু বা কোন পরিষ্কার কাপড় ব্যবহার করার চেষ্টা করতে হবে। এর জন্যে আপনার প্রস্রাবের জায়গার আশেপাশে সবসময় পরিষ্কার এবং শুকনা রাখতে হবে।
আরো পড়ুনঃ সব সময় পেট ভরা লাগে কেন
নিয়মিত আপনাকে পর্যাপ্ত পানি খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। যদি সহবাস করেন তাহলে এরপরে আপনাকে খুব ভালোভাবে যৌনাঙ্গের আশেপাশে খুব ভালোভাবে পানি দিয়ে ধৌত করে রাখতে হবে। যদি শিশু বাচ্চা হয় তাহলে অবশ্যই ডায়পার ব্যবহার করলে খেয়াল রাখতে হবে।
যেন একটি ডায়পার খুব বেশিক্ষণ সময় পড়িয়ে রাখা না হয়, এতে করে সমস্যা হতে পারে। যখনই খুব বেশি প্রস্রাবের চাপ দেখা দিবে তখন তা চেপে ধরে রাখা যাবে না। আঁটসাঁট কাপড় পড়া যাবে না যেটা প্রস্রাবের জায়গায় খুব চাপ প্রয়োগ করতে পারে। কোন ধরনের উল্টাপাল্টা পাউডার ব্যবহার করা যাবে না।
লেবু জল খেয়ে কি প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া কমানো যায়
প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া কমানোর ক্ষেত্রে আপনি কি কখনো জানেন যে, লেবু জল খেলে সেটি কমে যায়। তবে এর জন্যে আপনাকে সঠিক পদ্ধতি অবলম্বন করে লেবু জল খেতে হবে। আপনি যদি একদিন লেবু জল খান আর অন্য কোনদিন খাওয়ার চেষ্টা না করেন।
তাহলে কিন্তু আপনার প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া আবার শুরু হতে পারে। তবে যেভাবে খেলে আপনার প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া কমে আসতে পারে তার কিছু নমুনা চলুন দেখি।
- লেবু জল খাওয়ার জন্যে প্রথমে হালকা একটু গরম পানি করে নিতে হবে।
- যখনই পানি একটু হালকা গরম হয়ে আসবে তখন এর পূর্বেই আপনাকে লেবুর রস চেপে রাখতে হবে।
- এইজন্যে আপনাকে লেবুর রস প্রায় দুই থেকে তিন চামচের মত নিয়ে নিতে হবে।
- নিয়মিত লেবুর জল পান করার ফলে আপনার প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া অনেকটা কমে আসবে।
- যেহেতু লেবুতে পর্যাপ্ত ভিটামিন সি হয়েছে তাই এটি আপনার জ্বালাপোড়া এবং ব্যথা কমাতে পারে।
- এছাড়াও লেবুর জল নিয়মিত খেলে প্রস্রাবের সংক্রমণ কমে আসে।
- নিয়মিত লেবুর জল খাওয়ার ফলে তা আপনার শরীরে সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে সাহায্যে করে।
কত সময় পরপর প্রস্রাব হওয়া স্বাভাবিক
যদি আপনার কোন ধরনের অসুস্থতা ছাড়াই ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়ার সমস্যা থাকে, তাহলে তা কখনোই ভালো লক্ষণ নয়। এর জন্য আপনাকে ডায়াবেটিস পরীক্ষা করাতে হবে। কারণ ডায়াবেটিস হলে ঘন ঘন প্রস্রাবের সমস্যা থাকে। শরীরে যদি অতিরিক্ত মাত্রায় গ্লুকোজ থাকে তাহলে প্রস্রাবের মাধ্যমে বের হয়ে যায়।
এর জন্যে ঘন ঘন প্রস্রাব করার ফলে সেই জায়গায় ইনফেকশন হয়ে যেতে পারে। কারণ অনেক সময় সেই জায়গা ভেজা থাকায় নানা ধরনের সংক্রমণ হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়। কিন্তু আপনার যেই পরিমাণ পানি শরীর থেকে বের হয়ে যায়, সেই পরিমাণ পানি যদি শরীরে প্রবেশ না করে তাহলে তা খুবই খারাপের দিকে যেতে পারে।
প্রতিদিন নিয়মিত আপনাকে দুই থেকে আড়াই লিটারের মতো পানি পান করা উচিত। যদি আপনার পাঁচ থেকে দশ বারের বেশি প্রস্রাব করার সম্ভাবনা থাকে, তাহলে তা অস্বাস্থ্যকর হিসেবে ধরা যায়। যদি কোন কারণে আট থেকে দশ বারের বেশি প্রস্রাব হয়ে যায়, তাহলে অবশ্যই সেটি ডায়াবেটিসের সমস্যায় হতে পারে।
এই অবস্থায় পাঁচ লিটারেরও বেশি প্রস্রাব হতে পারে। সারাদিনই আপনার পানি খেতে ইচ্ছে করবে। কিন্তু তা মোটেও সুস্থ ব্যক্তির জন্যে নয়। তবে এই পর্যায়ে আপনার দুশ্চিন্তা করার কোন রকম প্রয়োজন নেই। কারণ প্রাথমিকভাবে যদি আপনি চিকিৎসা নিতে পারেন তাহলে প্রস্রাবের সমস্যা দূর হতে পারে।
প্রস্রাবের সমস্যা দূর করার ঘরোয়া উপায়
প্রস্রাবের সমস্যা হলে শরীরে অনেক ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া এবং ব্যথার প্রাথমিক চিকিৎসা কি করবেন না জানার ফলে জ্বালাপোড়া এবং ব্যথা ধীরে ধীরে বেড়ে যেতে পারে। তবে যদি আপনি তাৎক্ষণিকভাবে চিকিৎসকের কাছে যেতে না পারেন, তাহলে বাড়িতে বসেই প্রাথমিকভাবে প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া কমাতে পারেন।
শরীরে থাকা অতিরিক্ত দূষিত পদার্থ যেহেতু খুব সহজেই বের হয়ে যেতে পারে, তাই প্রস্রাবের মাধ্যমে জীবাণু দূর করতে ঘরোয়া টিপসগুলো চলুন জেনে নিই।
- যখন প্রচন্ড গরম পড়ে যায় তখন প্রস্রাবের সমস্যা দূর করতে কুসুম গরম পানি ব্যবহার করতে পারেন।
- যদি জ্বালাপোড়া এবং ব্যথা শুরু হয়ে যায়, তাহলে হট ওয়াটার ব্যাগ অথবা গরম কাপড় পেটে আলতোভাবে দিয়ে রাখতে পারেন।
- যদি আপনার শরীরে অনেক বেশি পানিশূন্যতা হয়ে যায় তাহলে জ্বালাপোড়া বেড়ে যেতে পারে।
- এই অবস্থায় জ্বালাপোড়া কমাতে আপনাকে অনেক বেশি পানি পান করতে হবে।
- নিয়মিত আপনাকে প্রায় আট থেকে দশ গ্লাস এর মত করে পানি পান করতে হবে, যাতে করে জ্বালাপোড়া কমে আসে।
- পানীয় জাতীয় ফল বেশি করে খেতে হবে যেমন নাশপাতি, আপেল, আঙ্গুর, আনার এবং ডাব খেতে হবে।
- ফলের রস এবং খাবার স্যালাইন বেশি করে খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে।
- মাঝে মাঝে দই খেতে পারেন যা প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া কমাতে পারে।
- কারণ দই দেহের ব্যাকটেরিয়া খুব সহজেই ধ্বংস করে দিতে পারে যার ফলে জ্বালাপোড়া কমে আসে।
- প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া দূর করতে মাঝে মধ্যে শাকসবজি খেতে পারেন।
প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া কমাতে হলে করণীয়
প্রাথমিকভাবে নিয়ম করে খুব ভালোভাবে নিজের যত্ন নিতে পারলে জ্বালাপোড়া কমানো যায়। তবে এর জন্যে কিছু করণীয় রয়েছে। যদি সেইগুলো না মেনে চলতে পারেন তাহলে প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া এবং ব্যথা খুব বেশি বেড়ে যেতে পারে। ভিটামিন সি জাতীয় খাবার যদি খান তাহলে জ্বালাপোড়া কমতে পারে।
এর মধ্যে যেই ধরনের খাবারগুলো আপনার জ্বালাপোড়া কমাতে পারে তার মধ্যে লেবু, টমেটো, কমলাসহ আরও অন্যান্য অনেক ধরনের ফলের জুস খেতে পারেন। পাশাপাশি আপনি চাইলে ক্যানবেরি জুসও খেতে পারেন। আনারস খেলেও প্রস্রাবের যন্ত্রণা অনেক বেশি কমে আসতে পারে।
আরো পড়ুনঃ গাজরে থাকা পুষ্টিগুণ কি কর্মক্ষমতা বাড়ায়
নিয়মিত অনেক বেশি পরিমাণে পানি পান করতে হবে এবং শাকসবজি খেতে হবে। যদিও আপনি শাকসবজি খেতে পছন্দ না করেন, তাহলে প্রয়োজনে বিভিন্ন ধরনের আইটেম রান্না করে খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। মাঝে মাঝে দই খেতে পারেন, সেই সাথে ভেষজ উদ্ভিদ এর রস খেতে পারেন।
প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া হলে চিরতার রস, নিম পাতার রস, আদার রস অথবা অন্যান্য আরও কিছু ভেষজ উদ্ভিদের রস করে খেতে পারেন। যা আপনার প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া এবং ব্যথা কমাতে সাহায্যে করতে পারে। জ্বালাপোড়া হলে উপরের করণীয় বিষয়গুলো ঠিকমতো মেনে চলতে পারলে এই সমস্যা থেকে খুব সহজেই মুক্তি পেতে পারেন।
পরিশেষে
প্রিয় পাঠক, ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাসের সংক্রমণে প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া এবং ব্যথার প্রাথমিক চিকিৎসা কি করবেন তা নিশ্চয়ই এখন বুঝতে আর বাকি নেই। এই সমস্যাগুলো গুরুতর হয়ে যাওয়ার পূর্বেই প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া এবং ব্যথার সমস্যার সমাধান করা নিশ্চয়ই এখন আপনার জন্যে সহজ হয়েছে।
প্রস্রাবের যাবতীয় বিষয়াবলি আমাদের সাথে থেকে জানার জন্যে আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। যদি এই ধরনের স্বাস্থ্যসম্মত বিষয়গুলো পড়তে আপনার কাছে ভালো লাগে, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারেন। যেহেতু নিয়মিত ওয়েবসাইটে এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলগুলো নিয়ে প্রকাশ করার চেষ্টা করে থাকি।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url