ত্বকের দাগ দূরীকরণে ডাবের পানির জাদুকরী উপকার

ত্বকের দাগ দূরীকরণে ডাবের পানির জাদুকরী উপকার সম্পর্কে কিছু জানেন কি? আজকের আলোচনায় ত্বকের দাগ দূরীকরণে ডাবের পানির জাদুকরী উপকার এর বিস্তারিত দেখুন। হয়তো আপনি বিশ্বাস নাও করতে পারেন কিন্তু বিশ্বাস না করলেও এটিই সত্যি যে ত্বকের দাগ দূরীকরণে ডাবের পানির জাদুকরী উপকার রয়েছে।
ত্বকের দাগ দূরীকরণে ডাবের পানির জাদুকরী উপকার
শরীরের রক্ত সঞ্চালন বাড়ানোর জন্যে পিএইচ এর ভারসাম্য ঠিক রাখতে ডাবের পানি অত্যন্ত পরোক্ষভাবে কাজ করে থাকে। প্রাকৃতিকভাবে এই ডাবের পানি আপনাকে প্রয়োজনীয় পুষ্টিগুণ এর চাহিদা পূরণ করে থাকে। ত্বকের তেলতেলে ভাব দূর করে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে ত্বককে পরিষ্কার রাখতে খুব ভালোভাবে সাহায্যে করে থাকে।

পেইজ সূচিপত্র

ভূমিকা

ডাবের পানি এমন একটি প্রয়োজনীয় পানীয় যা আপনার শরীরে সব ধরনের পুষ্টি উপাদান এর ঘাটতি পূরণ করে। নিয়মিত ডাবের পানি পান করতে পারলে কত ধরনের উপকার যে পাওয়া যায় তা বলে কখনো শেষ করা যাবে না। কারণ এটি একদিকে যেমন আপনার রক্ত সঞ্চালনকে অনেক বেশি বাড়িয়ে দিতে পারে।


ঠিক তেমনি শরীরের সকল ক্লান্তি দূর করে দিয়ে আপনাকে অনেক বেশি আরাম দিতে পারে। ত্বকের যত্ন নেওয়ার জন্যে ডাবের পানি চোখ বন্ধ করে আপনি ব্যবহার করতে পারেন। কারণ এটি এক নিমিষেই আপনার ত্বকের যেকোন দাগকে প্রতিরোধ করতে পারে। এর জন্যে বাজারের কেমিক্যাল যুক্ত কোন উপাদানের প্রয়োজন হবে না।

এমনকি নিজের ত্বকের মধ্যে যদি বার্ধক্য কোন ছাপ পড়ে যায়, তাহলে সেটিকে কমিয়ে আপনার তারুণ্য  ধরে রেখে অনেক বেশি সাহায্যে করতে পারে। বিশেষ করে গরমের সময় ডাবের পানি ছাড়া অনেকের তো চলেই না। কারণ এটি ছোট বড় সবাই খেতে পারে। ত্বকের প্রতিটি কোনায় কোনায় ডাবের পানি যখন পৌঁছে, তখন রক্ত চলাচলে খুবই সুবিধা হয়।

ডাবের পানি মুখে ব্যবহার করার নিয়ম কি

ডাবের পানি ত্বকে অথবা মুখে লাগানোর জন্যে বিশেষ কিছু নিয়ম রয়েছে। আপনি ডাবের পানি ব্যবহার করলে খুব সহজেই এবং অনেক তাড়াতাড়ি উপকার পাবেন। দাগহীন সুন্দর মুখ কে না চায় এবং কোন ধরনের ফরমালিন ব্যতীত এই পানীয় সব সময় আপনার জন্যে নিরাপদ। মুখে ব্যবহারের সঠিক প্রক্রিয়াটি চলুন দেখি।

  • প্রথমে আপনাকে ডাবের পানি ব্যবহার করতে হলে অবশ্যই একটি ডাব সংগ্রহ করতে হবে।
  • ডাব সংগ্রহ করার পর খুব ভালোভাবে ডাবটির মাথার অংশে কেটে নিতে হবে।
  • কেটে নেওয়ার পর ডাবের পানি একটি গ্লাসে করে নিয়ে নিবেন।
  • এখন আপনি চাইলে এই ডাবের পানি সরাসরি মুখে ব্যবহার করতে পারেন।
  • যদি ডাবের পানির সাথে আপনি অন্য কোন কিছু মিক্স করে নিতে চান তাহলে সেটিও করতে পারেন।
  • এইক্ষেত্রে অবশ্যই আপনি চাইলে হলুদের গুঁড়া এবং চন্দনের গুঁড়া একসাথে মিক্স করে একটি পেস্ট করে নিতে পারেন‌।
  • যখন পেস্টটি তৈরি হয়ে যাবে তখন মুখে লাগানোর জন্যে এটি সম্পূর্ণরূপে তৈরি।
  • তবে আপনি মুখে দেওয়ার জন্যে অন্যভাবেও ফেসপ্যাকটি তৈরি করতে পারেন।
  • যার মধ্যে একটি হচ্ছে মুলতানি মাটি যার সাথে আপনি এই ডাবের পানি মিক্স করে লাগাতে পারেন।
  • এই অবস্থায় আপনি মুখে পাতলা ভাবে অথবা আপনার ইচ্ছে অনুযায়ী ত্বকে লাগাতে পারেন।
  • পেস্টটি ভালোভাবে মুখে শুকিয়ে আসতে কিছুটা সময় অপেক্ষা করতে পারেন।
  • শুকিয়ে যাওয়ার পর খুব ভালোভাবে মুখ পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলবেন।

ডাবের পানি ত্বকে কেন ব্যবহার করবেন

ডাবের পানি ত্বকে ব্যবহার করা যায় অনেক ভাবেই। এর মধ্যে আপনি এই ডাবের পানিকে স্কিন ক্লিনার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। কারণ এতে যেই পরিমাণে হাইড্রেট রয়েছে, তা আপনার স্কিনের সব ধরনের ময়লাকে খুব ভালোভাবে দূরীভূত করতে পারে। বিশেষ করে আপনার ত্বক যদি খুবই সেনসিটিভ হয় যে কোন কিছুই ব্যবহার করতে পারছেন না।

সেই অবস্থায়ও আপনি চাইলে এই ডাবের পানি ব্যবহার করতে পারেন। তবে ব্যবহার করার সময় আপনি যেকোন একটি কটন বলের সাহায্যে ধীরে ধীরে আপনার ত্বকে লাগাতে পারেন। তাই এটিকে ন্যাচারাল টোনার হিসেবেও ব্যবহার করা যায়। কারণ ত্বকে যেই ধরনের ছোট ছোট পোর থাকে। 


সেইগুলো স্কিনকে খুব তাড়াতাড়ি ড্যামেজ করে দিতে পারে। এই অবস্থায় আপনার স্কিনের ভারসাম্য ধরে রাখার জন্যে এই পানি অত্যন্ত কার্যকরী হতে পারে। এটি রক্তের মধ্যে অনেক বেশি পরিমাণে অক্সিজেনের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারে। যার ফলে বিশুদ্ধ রক্ত প্রবাহিত হয়। তাই এটিকে স্ক্রাবার হিসেবেও ব্যবহার করা যায়।

যদি আপনি চালের গুঁড়ো নিয়ে এর সাথে মধু মিক্স করে নিতে পারেন, তাহলে ডাবের পানি মিক্স করে যেই জায়গাগুলোতে ডার্ক সার্কেল রয়েছে সেখানেও ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও ডাবের পানিকে কাঠবাদাম, পুদিনা পাতা এবং তুলসী পাতার রস হিসেবে মিক্স করে ফ্রিজে বরফ করে রেখে দিতে পারেন। মাঝে মাঝে ত্বকের উজ্জ্বলতাকে বাড়াতে ব্যবহার করতে পারেন।

ত্বকের যত্ন নিতে ডাবের পানি কি খুব বেশি উপকারী

ত্বকের যত্ন নেওয়া কি খুব বেশি কঠিন কাজ? অবশ্যই সহজ প্রক্রিয়া জানা থাকলে তা খুব বেশি কঠিন মনে হবে না। এর জন্যে প্রয়োজন সঠিকভাবে ত্বকের যত্ন নেওয়ার প্রয়োজনীয় উপকরণগুলো সম্পর্কে জানা। ডাবের পানি আপনার জন্যে কতটুকু উপকারী হতে পারে সেই সম্পর্কে চলুন কিছুটা জেনে আসি।

১। বাহিরের কেমিক্যাল যুক্ত ফেসওয়াশ ব্যবহার না করে প্রতিদিন ডাবের পানি ব্যবহার করতে পারেন। কারণ এতে করে মুখের চামড়া বাহিরের আজেবাজে জিনিস ব্যবহারে পুড়ে যাবে না।

২। ত্বকের দাগ দূরীকরণে ডাবের পানির জাদুকরী উপকার পেতে নিয়মিত দুই থেকে তিনবার ডাবের পানি ত্বকে ব্যবহার করুন। এর ফলে ত্বকের ভিতরে জমে থাকা ময়লা খুব সহজেই দূর করা যায় এবং ত্বক হয়ে উঠে দাগ মুক্ত ও উজ্জল।

৩। ত্বকের ভিতরের দিকে যেই জীবাণু বংশবিস্তার করতে থাকে, সেইগুলোকে প্রতিরোধ করার জন্যে ডাবের পানিকে ফেসওয়াশ হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন।

৪। সাইটোকাইনিন নামক এক ধরনের উপাদান ডাবের পানিতে থাকায় এটি ত্বকে বৃদ্ধভাব দূর করতে সাহায্যে করে এবং পাশাপাশি তারুণ্য বজায় রাখে।

৫। হলুদ এবং চন্দনের গুঁড়া ব্যবহার করার মাধ্যমেও আপনি এই ডাবের পানিকে ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে দেখা যায় ত্বকে এক ধরনের উজ্জল আভার উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়।

৬। চামড়ায় যদি কোন কারণে লাল কোন রেশ দেখতে পাওয়া যায় অথবা কোন চুলকানি সৃষ্টি হয়, তাহলে ডাবের পানিতে যেই পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এবং পটাশিয়াম রয়েছে তা এটিকে খুব সহজেই প্রতিরোধ করতে পারে।

৭। খুব সহজেই এটি আপনার ব্রণকে নিরাময় করতে পারে এবং যেকোন ধরনের ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাসজনিত যেকোন সমস্যাকেও অত্যন্ত দ্রুতগতিতে তাড়িয়ে দিতে পারে।

৮। যখন আপনি সারাদিনের কর্মব্যস্ততা এবং ক্লান্তির পরে বাড়িতে ফিরে আসবেন, তখন আপনার ত্বক রোদের তাপে পুড়ে যেতে পারে।

৯। প্রাকৃতিকভাবে আপনার ত্বকের ময়েশ্চারাইজ ধরে রাখতে এবং ত্বকের যেকোন রকমের আঠালো ভাব সরিয়ে দেওয়ার জন্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।

১০। এখনকার সময়ে অনেক বেশি পরিমাণে ডেঙ্গুর উপদ্রব বেড়ে যাওয়ায়, চিকিৎসকরা অনেক বেশি পরিমাণে ডাবের পানি খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। যার ফলে আপনার শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন এবং মিনারেলের ঘাটতি খুব সহজেই পূরণ হয়ে যায়।

বসন্তের দাগ দূর কি ডাবের পানি দিয়ে করা যায়

যখন বসন্ত অথবা চিকেন পক্সে শরীর ভরে যায় তখন অনেক বেশি পরিমাণে আপনি হয়তো চিন্তায় পড়ে যান। যে কিভাবে এই পক্সের দাগ শরীর থেকে উঠাবেন। আক্রান্ত হওয়ার পরে সেরে উঠলে দাগ খুব সহজেই যেতে চায় না। তখন সেই সময়ে আপনি যদি নিয়মিত এই ডাবের পানিকে ব্যবহার করেন, তাহলে বুঝতে পারবেন।

কিছুদিনের মধ্যেই যে আপনার শরীরে পড়ে যাওয়া কালো কালো দাগগুলো কত সহজেই উঠে যাচ্ছে। পক্স সেরে যাওয়ার পর আপনি যদি নিয়মিত কটন বল দিয়ে ডাবের পানিতে একটু ভিজিয়ে নিয়ে দাগের উপরে দিয়ে দেন, তাহলে ধীরে ধীরে সেই দাগগুলো হালকা হতে থাকবে। আপনি খুব ভালোভাবে খেয়াল করলে দেখতে পাবেন।

তিন থেকে চার সপ্তাহের মধ্যেই দাগগুলো অনেকটুকু হালকা হয়ে গিয়েছে। যদি আপনি পক্স শেষ হয়ে যাওয়ার পর সাথে সাথেই কোন দাগ সারানোর জন্যে কোন ধরনের প্রস্তুতি না নেন, তাহলে ধীরে ধীরে দাগগুলো স্থায়ীভাবে শরীরে বসে যেতে পারে। কিন্তু সেটি না করে যদি আপনি প্রাকৃতিকভাবে ডাবের পানি ব্যবহার করেন তাহলে খুব তাড়াতাড়ি ভালো ফলাফল পাবেন।

ডাবের পানি ত্বকে ব্যবহারের পূর্বে কি ফ্রিজে রাখা যায়

ঠিক তাই আপনি যা ভাবছেন, ডাবের পানি সংগ্রহ করার পরে যখন আপনি এটি ত্বকে ব্যবহার করতে যাবেন। যদি এর পূর্বে আপনি এটিকে ফ্রিজে রেখে দিতে পারেন, তাহলে অবশ্যই এর পুষ্টি উপাদান এবং গুণাগুণ বজায় থাকে। তবে এটি ব্যবহারের পূর্বে আপনি যেই প্রক্রিয়াটি এর মাধ্যমে ভালো ফলাফল পেতে পারেন তার কিছু নমুনা নিম্নরূপে দেখুন।

  • প্রথমত আপনার যদি শুষ্ক ত্বক হয় তাহলে আপনি কিছু কাঠবাদাম সংগ্রহ করে রাখুন।
  • এর সাথে ডাবের পানি মিক্স করে ভিজিয়ে রাখতে পারেন।
  • ভিজানো হয়ে গেলে খুব ভালোভাবে এর একটি পেস্ট তৈরি করে নিবেন।
  • পেস্ট তৈরি হয়ে গেলে এর সাথে মধু মিক্স করে ভালোভাবে একটি মিশ্রণ তৈরি হওয়ার পর এটি ফ্রিজে রেখে দিতে পারেন।
  • এতে করে আপনার ত্বকে যেই শুষ্ক একটি ভাব তৈরি হয়েছিল, সেটি দূর হয়ে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা ধীরে ধীরে বেড়ে যাবে।
  • এছাড়াও আপনি ডাবের পানির সাথে গোলাপের পাপড়ি মিক্স করে এর সাথে পুদিনা পাতা এবং তুলসী পাতা মিশিয়ে ব্লেন্ড করে একটি পেস্ট তৈরি করে নিতে পারেন।
  • যখন পেস্ট তৈরি হয়ে যাবে তখন এই মিশ্রণটিকে খুব ভালোভাবে ফ্রিজে কিছু সময়ের জন্যে ঠান্ডা হতে রাখতে পারেন।
  • তারপর ঠান্ডা হলে আপনার ত্বকে ভালোভাবে সেই পেস্ট লাগিয়ে শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করতে পারেন।
  • শুকিয়ে আসলে ঠান্ডা পানি দিয়ে খুব ভালোভাবে ধুয়ে ফেলবেন।
  • খেয়াল করলে দেখতে পাবেন আপনার ত্বকের উজ্জ্বল আভা ধীরে ধীরে কতটা বৃদ্ধি পেয়েছে।
  • ডাবের পানি যখন আপনি ঠান্ডা করে ফ্রিজে রেখে ব্যবহার করবেন, তখন এটি আপনার ত্বকে খুব ভালো কাজ করবে।

ডাবের পানির উপকারিতাগুলো কি হতে পারে

ডাবের পানি আপনার ত্বকের সৌন্দর্য রক্ষায় কি পরিমান যে সাহায্য করতে পারে তা আপনার চিন্তারও বাহিরে। বিশেষ করে গরমের সময় যখন সূর্যের তাপে আপনার ত্বক পুড়ে যায়, সেই অবস্থায় আপনার প্রয়োজন ত্বকে পর্যাপ্ত পরিমাণে মিনারেল এবং ভিটামিন যা আপনার ত্বক পুড়ে যাওয়া থেকে বাঁচাতে পারে।


বিশেষ করে সানবার্ন হলে ত্বকের ময়েশ্চারাইজার কমে যায়। তাই ডাবের পানি আপনার ত্বকের তৈলাক্ত ভাবকে দূরীভূত করে, ত্বকের ময়েশ্চারাইজার ফিরিয়ে আনতে পারে। এছাড়াও পাশাপাশি আপনি ফেসওয়াশ হিসেবে অথবা ফেস মাস্ক হিসেবে এই ডাবের পানিকে ব্যবহার করতে পারেন।

হলুদের সাথে অল্প পরিমাণে ডাবের পানি মিক্স করে ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে ত্বকের মরা কোষগুলো ধীরে ধীরে উঠে আসবে। ত্বক হয়ে উঠবে কোমল এবং লাবণ্যময়ী। ত্বকের যেকোন ধরনের দাগ দূর করতে ডাবের পানি এক মহাঔষধ। এমনকি ব্রণ নিরাময় করতেও ডাবের পানি অত্যন্ত সহায়ক।

পরিশেষে

প্রিয় পাঠকগণ, এতোটুকু সময়ের মধ্যে এটি তো জেনে গিয়েছেন যে আপনার শরীরের জন্যে ডাবের পানি কতটা উপকার বয়ে আনতে পারে। ত্বকের সৌন্দর্য নিয়ে কখনোই অবহেলা করা উচিত নয়। কারণ নিজের ত্বক সুন্দর থাকুক এটি সবাই চায়। এই অনুচ্ছেদের বিস্তারিত পড়ে আপনার কাছে যদি মনে হয়।

যে ত্বকের দাগ দূরীকরণে ডাবের পানির জাদুকরী উপকার এর তথ্যগুলো আপনার উপকারে এসেছে, তাহলে আপনার আশেপাশের সকল বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিতে পারেন। সেই সাথে আপনার মূল্যবান মতামত জানাতে পোস্টের নিচে মন্তব্য রাখতে পারেন এবং অজানা বিষয়গুলো পেতে ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url