ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির উপায় - ত্বক রাতারাতি উজ্জ্বল হয় কিভাবে

ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির উপায় না জানলে আপনি কিভাবে ত্বকের যত্ন নিবেন। শুধু নামিদামি কসমেটিকস ব্যবহার করলেই হবে না আপনাকে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির উপায় সম্পর্কে খুব ভালো ধারণা থাকতে হবে। আপনার সৌন্দর্য এর কথা চিন্তা করে আজকের আর্টিকেলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির উপায় তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।
কর্মব্যস্ত জীবনে ত্বকের উজ্জ্বলতা নিয়ে অনেকেই উদাসীনতায় ভুগে থাকে। যদি আপনি সঠিক উপায়ে ত্বকের যত্ন নিতে চান, তাহলে প্রাকৃতিকভাবেও সেই সৌন্দর্য ধরে রাখার অনেক উপায় রয়েছে। নিজের ত্বককে সূর্যরশ্মির হাত থেকে যদি আপনি বাঁচাতে পারেন তাহলে ত্বকের উজ্জ্বলতা খুব তাড়াতাড়ি নষ্ট হয় না।

পেইজ সূচিপত্র 

ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াবেন কিভাবে

ত্বকের উজ্জ্বলতা হারিয়ে গেলেও ত্বকের সৌন্দর্য আবার পুনরায় ফিরিয়ে নিয়ে আসা সম্ভব। যদি আপনি আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ানোর জন্য নিয়মিত যত্ন নিতে পারেন, তাহলে সেই ত্বক পূর্বের থেকেও আরো সুন্দর করা সম্ভব। যারা বাজারের সস্তা প্রোডাক্ট ব্যবহার করে ত্বকের চামড়া পুড়িয়ে ফেলেছেন, তাদের ক্ষেত্রেও ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে নিয়ে আসা যায়।


তবে প্রতিদিন আপনাকে নিয়মিত প্রচুর পানি পান করতে হবে। যদি আপনার পানি খাওয়ার অভ্যাস বিরক্ত লাগে, তাহলে ত্বকের সৌন্দর্য আপনার জন্য ফিরিয়ে নিয়ে আসা খুবই কঠিন হতে পারে। প্রতিদিন ত্বক পরিষ্কার করতে হবে। প্রয়োজনে কাঁচা দুধে তুলো ভিজিয়ে সেই তুলো দিয়ে ত্বক ভালোভাবে প্রতিদিন পরিষ্কার করুন।

ঘরের বাহিরে বের হলে অবশ্যই মাস্ক পরিধান করবেন, তাতে করে ত্বকের উজ্জ্বলতা সহজে নষ্ট হবে না। ত্বকের ময়েশ্চারাইজ অর্থাৎ আদ্রতা ধরে রাখতে গোলাপজল ব্যবহার করতে পারেন। অ্যালোভেরা এবং বেসনের বিভিন্ন ফেসপ্যাক ব্যবহার করতে পারেন। সাবান ব্যবহার করার ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে সতর্ক হতে হবে। কারণ ত্বক রাতারাতি উজ্জ্বল হয় কিভাবে না জেনে সঠিক সাবান ব্যবহার না করলে ত্বক জ্বলে যেতে পারে।

এক টুকরো বরফে বাড়বে ত্বকের উজ্জ্বলতা

আপনি কি জানেন ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে হলে বরফের প্রয়োজনীয়তা কতটুকু? হাঁ প্রিয় পাঠক এক টুকরো বরফই এনে দিতে পারে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা। এক টুকরো বরফ জাদুকরী ভাবে কিভাবে ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে নিয়ে আসে চলুন দেখে নিই।

  • আপনার মুখের ছোপ ছোপ দাগ দূর করতে এবং মুখের ব্রণ কমানোর ক্ষেত্রেও এক টুকরো বরফ খুব ভালো কাজ করতে পারে।
  • কারণ এতে করে আপনার ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বেড়ে যায়। রক্ত সঞ্চালন বেড়ে যেয়ে ত্বকের উজ্জ্বলতা প্রকাশ পায়।
  • পাশাপাশি যদি আপনার চোখের নিচে কোন ধরনের ফোলা ভাব থেকে যায় তাহলে সেটিও খুব সহজেই কমে আসে।
  • আপনি সারাদিনের ক্লান্তি ব্যস্ততা মধ্যে দিয়ে বাড়িতে এসে যখন ত্বক পরিষ্কার করতে যাবেন, তখন প্রয়োজনীয় উপকরণ হাতের কাছে না থাকলে আপনার ত্বক পরিষ্কার করা খুবই সমস্যা হয়ে যেতে পারে, ত্বকের এই সমস্যাকে সমাধান করতে পারে এক টুকরো বরফ।
  • যখনই আপনি ত্বকে বরফ দিয়ে কিছুক্ষণ রাখবেন ব্যবহারের পর তখন বুঝতে পারবেন যে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা কতখানি বেড়েছে।
  • এছাড়াও আপনি বিভিন্ন ধরনের আইস কিউব তৈরি করে নিতে পারেন।
  • এই সকল আইস কিউবের মধ্যে অ্যালোভেরা, গোলাপজল এবং হলুদের আইসক্রিম ব্যবহার করতে পারেন যা আপনার ত্বককে ঠান্ডা রাখে।

ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির খাবার। ত্বকের লাবণ্য বৃদ্ধির উপায়

আপনি কি জানেন ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির উপায় এর মধ্যে খাবার কতটা গুরুত্বপূর্ণ। ত্বকের উজ্জ্বলতা এবং লাবণ্য বাড়ানোর জন্য আপনি টমেটো খেতে পারেন। কারণ টমেটোতে প্রচুর পরিমাণে লাইকোপেন এবং ভিটামিন সি রয়েছে যা আপনার শরীরে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এর পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। যার ফলে ত্বকের উজ্জ্বলতাও দ্বিগুণ হয়ে যায়। পর্যাপ্ত ভিটামিন সি জাতীয় খাবার পালং শাক অথবা সবুজ শাক খেতে পারেন।

কিছুদিন পর আপনি নিজেই আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা দেখতে পাবেন। ত্বকের লাবণ্য বাড়াতে মাঝে মাঝে চিনা বাদাম, কাঠবাদাম, কাজুবাদাম, আখরোট, কুমড়ার বীজ খেতে পারেন। ফল হিসেবে ব্লুবেরি খেতে পারেন। কারণ ব্লুবেরিতে ফ্ল্যাভোনয়েড নামক এক ধরনের উপাদান থাকে, যার ফলে ত্বক ধীরে ধীরে উজ্জ্বল হয়ে উঠে।
তবে এই ব্লুবেরিতে ভিটামিন এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্ট পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকার ফলে ত্বকের জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষমতা রাখে। আপনি নিয়মিত গাজর খেতে পারেন। কারণ গাজর খেলে আপনার ত্বক খুব সহজেই উজ্জ্বল হয়ে উঠতে পারে। গাজর ত্বকের যেই টিস্যু রয়েছে সেই গুলোকে মেরামত করে।

গাজরে প্রচুর পরিমাণে যেই বিটা ক্যারোটিন রয়েছে তা ভিটামিন এ তে রূপান্তরিত হয়ে ত্বকের জন্য খুব ভালোভাবে কাজ করে থাকে। এর সাথে আপনি বাদাম খেতে পারেন। ফাইবার সমৃদ্ধ মাছ এবং ফলমূল এর মধ্যে নাশপাতি, মটরশুঁটি, কলা এইগুলো খেতে পারেন। এছাড়াও পাশাপাশি স্যালাদ হিসেবে কাঁচা সবজি ত্বকের জন্য খুব ভালো।

শীতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি কি করলে হয়

শীতের সময় ত্বকের উজ্জ্বলতা অনেক ক্ষেত্রেই হারিয়ে যেতে পারে। তবে শুষ্ক ও রুক্ষ ত্বকের জন্য এই সময়ে বিশেষ যত্ন নেওয়া জরুরি। ত্বকের উপর টানটান ভাব ও কালো ছোপ পড়তে পারে। এই অবস্থায় যদি ত্বকের আদ্রতা কমে যায়, তাহলে ত্বকের উজ্জ্বলতাও হারিয়ে যায়। আপনি ত্বকের উজ্জ্বলতা কিভাবে ঠিক রাখতে পারেন তার একটি আলোচনা করা হলো।

  • ত্বক উজ্জ্বল করতে আপনি টক দই ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আপনাকে বাড়িতে পাতা টক দই ভালোভাবে ফেটিয়ে চামচ দিয়ে ধীরে ধীরে আপনার ত্বকে লাগাতে হবে।
  • আঙ্গুল দিয়ে আলতো ভাবে ম্যাসাজ করতে হবে। ব্যবহারের পর কিছু সময় অপেক্ষা করবেন। এরপর ভালোভাবে আপনি ত্বক পরিষ্কার করে ফেলবেন।
  • টক দই এর সাথে মধু মিশিয়ে ভালোভাবে ব্যবহার করতে পারেন, এতে আপনার ত্বক খুব লাবণ্যময় হয়ে উঠবে।
  • লেবুর রসের সাথে গোলাপজল মিশিয়ে এর সাথে টক দই ব্যবহার করে একটি ফেসপ্যাক তৈরি করতে পারেন।
  • এছাড়াও শীতে ত্বকের আদ্রতা দূর করতে আপনি পাকা পেঁপে কিউব করে এর সাথে টক দই মিশিয়ে ব্লেন্ড করে ব্যবহার করতে পারেন।
  • এর একটি ফেসপ্যাক তৈরি করে ত্বকে কিছু সময়ের জন্য রেখে ধুয়ে ফেলতে পারেন।
  • যদি আপনি নিয়মিত ত্বক উজ্জ্বল করার জন্য উপাদান গুলো ব্যবহার করতে পারেন, তাহলে শীতে আপনার ত্বক উজ্জ্বল থাকবে।

নিমিষেই ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ানোর উপায়

খালি চোখে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা যে হারিয়ে যাচ্ছে তা বুঝা খুবই কঠিন ব্যাপার হতে পারে। ত্বকের কালচে ও ছোপ ছোপ দাগ অনেক সময় খুব ভালো করে বোঝা যায় না। যার ফলে ত্বকের যত্ন নিতে অনেক সময় আলসেমি চলে আসে। আপনি যদি এক নিমিষেই ত্বকের সৌন্দর্য ফিরিয়ে আনতে চান, তাহলে আপনাকে বিভিন্ন উপাদান ব্যবহার করতে হবে।

এর মধ্যে আপনি ত্বকের সৌন্দর্য রক্ষায় গাজর ব্যবহার করতে পারেন। গাজর ভালোভাবে মিহি করে বেটে এর সাথে পরিমাণ মতো মধু এবং দুধের সর, সাথে নারিকেল তেল মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে আপনার ত্বক খুব উজ্জ্বল মনে হবে। রূপচর্চার জন্য বিশেষ করে আপনি হলুদও ব্যবহার করতে পারেন।

ত্বকের অনেক ধরনের সমস্যাকে নিরসন করে এবং এক নিমিষেই ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে দেয় হলুদ। নিয়মিত যদি আপনি হলুদ ব্যবহার করতে পারেন, তাহলে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরে আসে। হলুদ আপনার ত্বকের জ্বালা ভাব অথবা লাল ভাব কমাতে সাহায্য করে। এতে অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি থাকায় ত্বকের উজ্জ্বলতা খুব সহজেই ফিরে আসে।

ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ানোর ঘরোয়া সমাধান

ত্বকের উজ্জ্বলতা ঘরোয়া ভাবেও করতে পারেন। এই ঘরোয়া পদ্ধতিতে আপনার ত্বকের সৌন্দর্য নিমিষেই ফিরে আসবে। যুগ যুগ ধরে ঘরোয়া পদ্ধতি প্রত্যেকের কাছেই অনেক বেশি ব্যবহার্য হয়ে আসছে। আপনি তা সঠিক উপায়ে ব্যবহার করলে কার্যকারিতা অনেক বেশি পাবেন।

  • আপনার ত্বক যদি অনেক বেশি অয়েলই হয়ে থাকে, তাহলে মুলতানি মাটির সাথে টমেটোর রস মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন।
  • কারণ মুলতানি মাটি এবং টমেটোর রস ব্যবহার করলে আপনার ত্বকের টানটান ভাব দূর হয়ে যাবে।
  • এমনকি অয়েলি ত্বকের জন্য আপনি হলুদের গুড়োর সাথে টক দই ব্যবহার করতে পারেন।
  • যদি আপনার ত্বক ড্রাই হয়ে থাকে, তাহলে আপনি অ্যালোভেরার জেল ব্যবহার করতে পারেন এবং এর সাথে মধু এবং দুধের সর মেশাতে পারেন।
  • প্রাকৃতিকভাবে মধুতে যেই পরিমাণে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান রয়েছে, তা ত্বকের উজ্জ্বলতা অনেক গুণে বাড়াতে পারে।
  • যদি আপনার ত্বক নরমাল হয় তাহলে আপনি আলুর রসের সাথে শসার রস এবং পাকা কলা মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন।
  • চন্দনের গুড়া ত্বকের উজ্জ্বলতার জন্যে আদিমকাল থেকেই ব্যবহার করে আসছে। আপনি চাইলে চন্দনের সাথে মধু মিশিয়ে ত্বকে দিতে পারেন।
  • এছাড়াও আপনি চালের গুড়ার সাথে মধু মিশিয়ে স্ক্রাব তৈরি করে ব্যবহার করতে পারেন।
  • জলপাই তেল মধু দিয়ে মিশিয়ে যদি ত্বকে খুব ভালোভাবে ম্যাসাজ করেন তাহলে ত্বক মসৃণ ও উজ্জ্বল হয়।
  • বাড়িতে থাকা রসুনের কোয়া ব্রনের উপর ঘষে নিলে সেটি খুব সহজেই চলে যাবে।
  • আপনার কনুই এর মধ্যে যদি কালো দাগ থাকে, তাহলে সেটি দূর করার জন্য আপনি লেবুর খোসায় একটু করে চিনি মিশিয়ে ভালোভাবে ঘষলে ধীরে ধীরে দেখবেন সেটি কমে যাবে।
  • নিয়মিত কাঁচা দুধ যদি আপনি তুলা দিয়ে ভিজিয়ে ঠোটে লাগাতে পারেন, তাহলে ধীরে ধীরে আপনার ঠোঁটে গোলাপি আভা চলে আসবে।

কোন উপায়ে ত্বককে রাতারাতি উজ্জ্বল করা যায়

যদি কেউ চায় রাতারাতি নিজের ত্বকের পরিবর্তন নিয়ে আসবে তাহলে এটি সম্ভব। যদি সে নিয়মিত নিয়ম অনুযায়ী ত্বকের যত্ন নিতে পারে তাহলে ত্বক উজ্জ্বল হয়ে ত্বকের মধ্যে সৌন্দর্য ফুটে উঠবে। এর জন্যে নিয়মিত ত্বককে সুন্দর করার জন্য ত্বকের পরিচর্যা করতে হবে। বিভিন্ন ধরনের ফেসপ্যাক, স্ক্রাব এইগুলো তৈরি করে ত্বকে ব্যবহার করতে হবে।

কম দামি ক্রিম ব্যবহার না করে ত্বক রাতারাতি উজ্জ্বল হয় কিভাবে তা সঠিক উপায়ে জেনে ত্বকের ফেসিয়াল তৈরি করে ব্যবহার করতে পারেন। ত্বক উজ্জ্বল রাখতে ডাবের পানি দিয়ে মুখ পরিষ্কার রাখতে পারেন। যেহেতু ত্বকে ডাব প্রাকৃতিকভাবে আপনার ত্বকে উজ্জ্বলতা দিতে পারবে, তাই ডাবের পানি ব্যবহার করতে পারেন।

সাথে বাঁধাকপি ভাপানো দিয়ে এর পানি ফ্রিজে রেখে দিতে পারেন। যখনই আপনি বাড়ির বাহিরে বের হবেন, তখন সেই বাঁধাকপির ভাপানো পানিকে ত্বকে টোনার হিসেবে ব্যবহার করে করতে পারেন। এতে করে আপনার ত্বকে যদি কোন ধরনের মৃত কোষ থেকে থাকে, তাহলে তা খুব সহজেই চলে যাবে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা ফুটে উঠবে।

শেষ মন্তব্য

প্রিয় পাঠকগণ, আজকের আর্টিকেল থেকে আপনারা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির উপায় সম্পর্কে খুব ভালো করে ধারণা নিতে পেরেছেন। এই পোস্টটি পড়ে আপনি নিজের ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে নিয়ে আসতে খুব সুন্দর ভাবে নিজের ত্বকের যত্ন নিতে পারবেন। আশা করছি বুঝতে পারছেন ত্বকের যত্ন নিয়মিত না নিলে ত্বকের উজ্জ্বলতা হারিয়ে যায়।


যদি এই বিষয়ে আপনার কাছে অনুচ্ছেদটি বিস্তারিত পড়ে ভালো লেগে থাকে, তাহলে আপনার আশেপাশে সকল বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিন। আপনার মূল্যবান মতামত জানাতে আমাদের পোস্টের নিচে মন্তব্য করতে পারেন এবং সেই সাথে অনেক ধরনের অজানা আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url