ওয়ালমার্ট কোম্পানীর প্রতিষ্ঠাতা কে তিনি কিভাবে ওয়ালমার্টের মালিক হলেন

আপনারা কি জানেন ওয়ালমার্ট কোম্পানীর প্রতিষ্ঠাতা কে তিনি কিভাবে ওয়ালমার্টের মালিক হলেন। আজকে আমি আলোচনা করব ওয়ালমার্ট কোম্পানীর প্রতিষ্ঠাতা কে তিনি কিভাবে ওয়ালমার্টের মালিক হলেন এই বিষয়ে। সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়লে আপনি জানতে পারবেন ওয়ালমার্ট কোম্পানীর প্রতিষ্ঠাতা কে তিনি কিভাবে ওয়ালমার্টের মালিক হলেন।
ওয়ালমার্ট কোম্পানীর প্রতিষ্ঠাতা কে তিনি কিভাবে ওয়ালমার্টের মালিক হলেন
ওয়ালমার্ট প্রতিষ্ঠা করেন ওয়ালটন। একজন সাধারণ মানুষ থেকে কিভাবে তিনি বিলিয়নিয়ার হলেন সে বিষয় নিয়ে আজকের আলোচনা। চলুন তাহলে জানি ওয়ালমার্ট কোম্পানীর প্রতিষ্ঠাতা কে তিনি কিভাবে ওয়ালমার্টের মালিক হলেন। সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়তে আমাদের সঙ্গে থাকুন।

পোস্ট সূচিপত্র: ওয়ালমার্ট কোম্পানীর প্রতিষ্ঠাতা কে তিনি কিভাবে ওয়ালমার্টের মালিক হলেন

ভূমিকা

বর্তমান বিশ্বের সবথেকে ধনী ব্যক্তি হলেন জেফ বেজোস এ বিষয়টি আমরা সকলেই জানি। বিশ্বের সবথেকে ধনী ব্যক্তি জেফ বেজোস এর পূর্বে ধনী ছিলেন বিল গেটস। কিন্তু এর আগে কে সবচেয়ে ধনী ছিলেন তা কি আপনারা জানেন? তিনি আর কেউ নন স্যাম ওয়ালটন। ১৯৮২ থেকে ১৯৯২ সাল পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তির তালিকায় তার নাম ছিল প্রথমে। তার মৃত্যুর পর তার স্থান দখল করে বিল গেটস। ওয়ালমার্ট কোম্পানি প্রতিষ্ঠিত করেন ওয়ালটন।

সাধারণ একজন মানুষ থেকে কিভাবে তিনি ধনী হলেন সেই সকল বিষয় নিয়ে আজকে বিস্তারিত আলোচনা করব। যারা জানেন না ওয়ালমার্ট কোম্পানীর প্রতিষ্ঠাতা কে তিনি কিভাবে ওয়ালমার্টের মালিক হলেন তারা এই পোস্ট পড়লে ওয়ালমার্টের মালিক এর জীবন বৃত্তান্ত সম্পর্কে জানতে পারবেন। ওয়ালমার্ট এর মালিকের সংক্ষিপ্ত জীবন ইতিহাস এই পোস্টে আলোচনা করা হবে। চলুন তাহলে শুরু করা যাক।

ওয়ালমার্ট কোম্পানীর প্রতিষ্ঠাতা কে তিনি কিভাবে ওয়ালমার্টের মালিক হলেন

ওয়ালমার্ট কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা কে তিনি কিভাবে ওয়ালমার্টের মালিক হলেন এ বিষয় নিয়ে এখন বিস্তারিত আলোচনা করব। ওয়ালমার্ট কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতার সম্পূর্ণ নাম স্যামুয়েল মুর ওয়ালটন। ১৯১৮ সালে ওকলোহামার কিংফিশার এলাকায় তিনি জন্মগ্রহণ করেন। ছোটবেলা থেকেই তিনি অর্থসংকটের মাধ্যমে বড় হন। তাদের একটি খামার ছিল কিন্তু তার বাবা সেই খামার পরিচালনা করে তাদের সংসারে ভরণপোষণ করতে পারতেন না।
খামার বন্ধক রেখে তারা পরিবার নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় বসবাস করতে থাকেন। কলম্বিয়ার মিসৌরিতে শেষ পর্যন্ত তিনি অবস্থান করেন। তিনি ছোটবেলা থেকে অনেক অর্থকষ্টে বড় হয়েছেন। এ কারণে তিনি সবসময় হিসাব নিকাশ করে চলাফেরা করতেন। টাকা পয়সা খরচ করতেন অনেক হিসাব নিকাশ করে। ছোটবেলা থেকে ওয়ালটন অনেক মেধাবী ছিলেন। স্কুল জীবনে তিনি দুধ বিক্রি এবং হকারিসহ আরো অনেক কাজ করেছেন। ইউনিভার্সিটি অব মিসৌরি থেকে তিনি অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন।

অনেক প্রতিকূলতার মধ্য থেকে তিনি স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করে। বিশ্ববিদ্যালয় জীবন শেষে তিনি দোকানে সেলসম্যান হিসেবে যোগদান করেন। তিনি কখনো হার মানতে শিখেননি। তাই সবসময় চেষ্টা করে যেতেন। সবকিছুতেই তিনি তার সেরাটা দিতে চাইতেন। যেকোনো বিষয়ে তিনি একদম শেষ পর্যন্ত চেষ্টা করে যেতেন। আর এ কারণেই তিনি কখনো ব্যর্থ হননি কোন কাজে। নিজের ইচ্ছায় প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ওয়ালমার্ট। পরিস্থিতি যত খারাপই হোক না কেন তিনি কখনো হার মানতেন না।

এজন্যই হয়তো বা তিনি একজন সফল ব্যবসায়ী হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেন। একবার বন্ধুদের সাথে বাজি ধরেন যে বয় স্কাউটের ঈগল ব্যাচ জিতবেন। ১৩ বছর বয়সে তিনি ঈগল ব্যাচ জিতে নেন। স্কুলে পড়ার সময় তিনি একটি পত্রিকায় হকারের কাজ করতেন। পত্রিকা অফিস থেকে বলা হলো যে বিক্রেতা একদিন এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ম্যাগাজিন সাবস্ক্রিপশন করতে পারবে তাকে ১০ ডলার পুরস্কার দেয়া হবে। ১৯৩০ সালে ১০ ডলার মানে অনেক। ওয়ালটন ১০ ডলার পুরস্কার না নিয়ে বাড়িতে ফেরেননি।

ওয়ালমার্ট বিশ্বের বৃহত্তম খুচরা বিক্রেতা কেন

ওয়ালমার্ট মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত একটি সুপার স্টোর। বর্তমানে এটি বিশ্বের সর্ববৃহৎ খুচরা বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত। অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের তুলনায় আয়ের দিক থেকে এই প্রতিষ্ঠান অনেক এগিয়ে রয়েছে। ওয়ালমেট সুপার স্টোরে নিত্য প্রয়োজনীয় সকল জিনিস পাওয়া যায়। প্রতি সপ্তাহে ১৪ কোটি মানুষের বেশি আমেরিকার ওয়ালমার্ট স্টোরে আসে। পণ্য বিক্রি করার পর সব থেকে বেশি রেভিনিউ করা কোম্পানির তালিকায় রয়েছে ওয়ালমার্ট কোম্পানির নাম।

কোম্পানিটি স্টিভ জবসের অ্যাপল কোম্পানি থেকেও দ্বিগুন আয় করে থাকে। ওয়ালটন যখন তার ব্যবসা করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে তখন তার কাছে পুঁজি বলতে চেষ্টা এবং ইচ্ছাশক্তি ছাড়া আর কিছুই ছিল না। তিনি প্রথম অবস্থায় ব্যবসার পণ্য কেনার জন্য তার শশুর থেকে ২৫ হাজার ডলার ঋণ নেন। তারপর বিভিন্ন কষ্টের ধাপগুলো পার করে প্রতিষ্ঠা করেন ওয়ালমার্ট। ১৯৬২ সালে তিনি ওয়ালমার্ট চালু করেন এবং ১৯৭৬ সালের মধ্যেই প্রতিষ্ঠানের মূল্য ১৭৬ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি হয়।

তিনি ব্যবসার ক্ষেত্রে একটি ফর্মুলা ব্যবহার করতেন। অল্প দাম, বিক্রি বেশি এই নীতিতে তিনি ব্যবসা পরিচালনা করতেন। আর এই কারণেই আজ তিনি সকল একজন ব্যবসায়ী হিসেবে বিশ্বের দরবারে প্রতিষ্ঠিত লাভ করেন।

কিভাবে ওয়ালমার্টের মালিক হলেন

অতীতের অভিজ্ঞতা থেকে তিনি বুঝতে পারেন বড় শহরের প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকা সম্ভব নয়। এ কারণে তিনি ছোট শহর গুলোকে বেছে নেন। আরকানসাস অঙ্গরাজ্যে তিনি ৪২ বছর বয়সে প্রতিষ্ঠা করেন ওয়ালমার্ট। ১৯৬২ সালে তিনি ওয়ালমার্ট প্রতিষ্ঠিত করেন। আরকানসাস এর আউটপোস্টে সফলতা অর্জনের পর তিনি কানসাস সিটিতে আরেকটা আউটপোস্ট চালু করেন। এক বছরের মধ্যে তিনি ১৬ টি দোকান প্রতিষ্ঠিত করেন।

এই দোকানগুলোকে তিনি ওয়ালমার্ট ডিসকাউন্ট সিটি স্টোর নাম দিয়ে একটি চেইনের মাধ্যমে পরিচালনা করতেন। এরপর তাকে আর পিছু ফিরতে হয়নি। তিনি সফলতা পেয়েছেন সব সময়। ১৯৯২ সালে ক্যান্সার আক্রান্ত হয়ে ওয়ালটন মারা যান। পৃথিবীর ইতিহাসে এর আগ পর্যন্ত তিনি ধনীদের শীর্ষে অবস্থান করেছিলেন। সকল নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস ওয়ালমার্ট দোকানে পাওয়া যায়। মেধাবী এবং পরিশ্রমী ওয়ালটন বিভিন্ন ধরনের কৌশল বেছে নিতেন ব্যবসা পরিচালনার জন্য।

প্রতিনিয়ত বিভিন্ন সেমিনারে অংশগ্রহণ করতেন তিনি এবং সেখান থেকে যেসব শিখতেন সেগুলো তিনি ব্যবসায় কাজে লাগাতেন। ব্যবসা সংক্রান্ত সকল বই পড়তেন। তিনি পপকর্ন এবং আইসক্রিমের মেশিন বসিয়েছিলেন দোকানের সামনে। অন্যান্য দোকানে তুলনায় তিনি কম মূল্য রাখতেন। পন্য বিক্রির জন্য বিভিন্ন অফার দিতেন। এভাবে ওয়ালমার্ট জনপ্রিয় চেইনশপ এ পরিণত হয়। বিশ্বে ২৭ টি দেশে প্রায় ১১ হাজার ৩০০ স্টোর রয়েছে। কিন্তু সব দেশে ওয়ালমার্ট নামে স্টোর নেই।
বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন নামে স্টোর রয়েছে। ভিন্ন ভিন্ন নামে ৫৮ টি শাখা রয়েছে। যেমন: ভারতে বেস্ট প্রাইস, জাপানের সেইয়ু, যুক্তরাজ্যে আসডা ইত্যাদি নামে ওয়ালমার্ট এর বিভিন্ন শাখা রয়েছে। এই কোম্পানিতে বর্তমানে ২২ লাখের বেশি মানুষ কাজ করে।

ওয়ালমার্টের মালিক যুক্তরাষ্ট্রের ধনী পরিবার

ওয়ালমার্ট এর মালিক যুক্তরাষ্ট্রের ধনী পরিবার। যুক্তরাষ্ট্রের ধনী পরিবাররে মধ্যে ওয়ালটন পরিবারের নাম রয়েছে। ওয়ালটন পরিবারের আয়ের একমাত্র উৎস এই ওয়ালমার্ট। ওয়ালটন পরিবার ওয়ালমার্টের ৫০ শতাংশ শেয়ার এর মালিক। ফোর্বস ম্যাগাজিনের মতে ওয়ালটনের মেয়ে অ্যালিস ওয়ালটন এবং ছেলে জিম ওয়ালটন ধনীদের তালিকায় রয়েছে। বর্তমান বিশ্বে শ্রেষ্ঠ নারী ধনী হলেন অ্যালিস ওয়ালটন।

ওয়ালমার্ট কোম্পানি ওয়ালটন পরিবারের আয় বৃদ্ধি করে দিয়েছে। উপরে আলোচনায় আমরা ওয়ালমার্ট কোম্পানীর প্রতিষ্ঠাতা কে তিনি কিভাবে ওয়ালমার্টের মালিক হলেন এ বিষয়ে আলোচনা করেছি। এখন আপনারা ওয়ালমার্টের মালিক যুক্তরাষ্ট্রের ধনী পরিবার সম্পর্কে জানতে পারলেন।

জাদুঘরে ওয়ালমার্টের দরজা

ওয়ালমার্ট কোম্পানিটি প্রথমে এত বড় ছিল না। প্রথমের দিকে ওয়ালমার্ট স্টোরের মধ্যে আরাকানসাসের আউটপোস্ট অন্যতম ছিল। এখানে ব্যবহৃত দরজা গুলো দান করা হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসির স্মিথসোনিয়ান’স ন্যাশনাল মিউজিয়ামে। ওয়ালমার্ট এর নিদর্শনগুলো এই মিউজিয়ামেই প্রদর্শিত হয়ে আসছে। সারা বিশ্বে ওয়ালমার্ট জনপ্রিয়তা পেয়েছে। তবে কানাডা এবং চীনে সর্বপ্রথম কোম্পানিটি জনপ্রিয়তা পায়। এর পরবর্তীতে দক্ষিণ কোরিয়া ও জার্মানিতে কোম্পানিটির দোকান চালু করা হয়। 

কিন্তু এই দুই দেশে কোম্পানিতে ভালো জনপ্রিয়তা অর্জন করতে পারে না। এ কারণে ওয়ালমার্ট এই দুই দেশ থেকে তাদের দোকান তুলে নেয়। কারণ এই দুই দেশে তারা ব্যর্থ হয় এবং তাদের জনপ্রিয়তা ধরে রাখতে পারেনা।

এক নজরে ওয়ালমার্ট প্রতিষ্ঠার ইতিহাস

ওয়ালমার্ট কোম্পানীর প্রতিষ্ঠাতা কে তিনি কিভাবে ওয়ালমার্টের মালিক হলেন এ বিষয়ে উপরে আপনারা বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। এখন আমরা ওয়ালমার্ট প্রতিষ্ঠার ইতিহাস শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সংক্ষেপে তুলে ধরবো। এক নজরে ওয়ালমার্ট প্রতিষ্ঠার ইতিহাস সম্পর্কে জেনে নিন।
  • প্রথম ওয়ালমার্ট প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৬২ সালে।
  • ওয়ালমার্টের ২৪টি চেইন শপ চালু হয় ১৯৬৭ সালে।
  • কোম্পানির নাম ওয়ালমার্ট স্টোরস ইঙ্ক হয় ১৯৬৯ সালে।
  • পাবলিক ট্রেডিং কোম্পানিতে পরিণত হয় এবং শেয়ার বাজারে ছাড়ে ১৯৭০ সালে।
  • প্রথম ডিসট্রিবিশন অফিস স্থাপন করা হয় ১৯৭১ সালে।
  • নিউ ইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জে রেকর্ড পরিমাণ শেয়ার বিক্রি করে ১৯৭২ সালে।
  • ওয়ালমার্ট ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৭৯ সালে।
  • ওয়ালটন পরিবার ওয়ালটন ফ্যামিলি ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করে ১৯৮০ সালে।
  • অন্য সব কোম্পানি থেকে দ্রুত বাৎসরিক ১ বিলিয়ন ডলারের পণ্য বিক্রি করতে সক্ষম হয় ১৯৮০ সালে।
  • ওয়ালটন বিশ্বসেরা ধনীর তালিকায় নাম লেখান ১৯৮২ সালে।
  • ওয়ালটন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম খেতাব পান ১৯৯২ সালে।
  • ওয়ালটন ক্যানসারে মারা যান ১৯৯২ সালে।
  • ওয়ালমার্ট সপ্তাহে ১ বিলিয়ন ডলার বিক্রির রেকর্ড করে ১৯৯৩ সালে ।
  • ওয়ালমার্ট কানাডায় স্টোর চালু করে ১৯৯৪ সালে ।
  • চীন শাখা চালু হয় ১৯৯৬ সালে।
  • ১০০ বিলিয়ন ডলার বিক্রি উদযাপন করা হয় ১৯৯৭ সালে।
  • যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ম্যাগাজিন ফরচুনের তালিকায় ২০০২ সালে সব কোম্পানির শীর্ষে অবস্থান করে ওয়ালমার্ট।
ঘূর্ণিঝড় হারিকেনে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় ১৮ মিলিয়ন ডলার সাহায্য করে ২০০৫ সালে। মাইক ডিউক সিইওর দায়িত্ব নেন ২০০৯ সালে। ২০০৯ সালেই বছরে ৪০০ বিলিয়ন ডলার বিক্রি উদযাপন করে ওয়ালমার্ট।

শেষ কথা: ওয়ালমার্ট কোম্পানীর প্রতিষ্ঠাতা কে তিনি কিভাবে ওয়ালমার্টের মালিক হলেন

প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলে আপনারা জানলেন ওয়ালমার্ট কোম্পানীর প্রতিষ্ঠাতা কে তিনি কিভাবে ওয়ালমার্টের মালিক হলেন। আশা করি সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ে আপনারা ওয়ালমার্ট কোম্পানীর প্রতিষ্ঠাতা কে তিনি কিভাবে ওয়ালমার্টের মালিক হলেন বিষয়টি জানতে পেরেছেন। এই পোস্টে ওয়ালমার্ট কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। ওয়ালটনের জীবন ইতিহাস এবং ওয়ালমার্ট কোম্পানির প্রতিষ্ঠার ইতিহাস বর্ণনা করা হয়েছে। আপনারা অনেকেই হয়তো এই বিষয়গুলো জানতেন না।
এই পোস্টে আপনারা আরো জানতে পেরেছেন ওয়ালমার্ট কোম্পানির শীর্ষ অবস্থানে থাকার রহস্য। আমার পোষ্টটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে এবং পোস্টটি করে যদি আপনার উপকারে আসে তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন। আপনার প্রয়োজনীয় মতামত আমাদেরকে কমেন্টের মাধ্যমে অবশ্যই জানাবেন। ধন্যবাদ। ২৫৭৯২

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url